সুন্নাত ও বিদ‘আত

পায়ে হেঁটে হজ্জে যাওয়ার বিধান

কোন ব্যক্তি শুধু পায়ে হেঁটে হজ্জব্রত পালনে যেতে ইচ্ছা পোষণ করলে সে ভুল সিন্ধান্ত নিবে। কেননা দ্বীনের মধ্যে বাড়াবাড়ী সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। বাহনে ও পায়ে হেঁটে যাওয়া সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَ اَذِّنۡ فِی النَّاسِ بِالۡحَجِّ یَاۡتُوۡکَ رِجَالًا وَّ عَلٰی کُلِّ ضَامِرٍ یَّاۡتِیۡنَ مِنۡ کُلِّ فَجٍّ عَمِیۡقٍ  ‘‘আর মানুষের নিকট হজ্জের ঘোষণা দাও; তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্ব প্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রসমূহের পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তের পথ অতিক্রম করে‘’ (হজ্জ ২২/২৭)। শুধু পায়ে হেঁটে হজ্জে যাওয়ার মানত করে নিজেকে কষ্ট দেওয়া সমীচীন নহে। কেননা […]

পায়ে হেঁটে হজ্জে যাওয়ার বিধান বিস্তারিত পডুন »

সম্মিলিত মুনাজাতের বিধান

ফরয ছালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে ইমামের সরবে দো‘আ পাঠ ও মুক্তাদীদের সশব্দে ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলার প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম হ’তে এর পক্ষে ছহীহ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক যে, আজও মক্কা ও মদীনার দুই মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই। আর যা দ্বীনের মধ্যে নেই তা পালনের প্রশ্নই আসে না। তবে মনে রাখা আবশ্যক, কিয়ামত পর্যন্ত একমাত্র মদীনাতেই সঠিক দ্বীন বহাল থাকবে, ইনশাআল্লাহ। ছালাতের সংজ্ঞা : ‘ছালাত’

সম্মিলিত মুনাজাতের বিধান বিস্তারিত পডুন »

ছাদাক্বাতুল ফিতরের বিধান

আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে উদ্দেশ্যবিহীন সৃষ্টি করেননি। তিনি বলেন, وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلاَّ لِيَعْبُدُوْنِ ‘আমি জিন ও মানবজাতিকে কেবল আমার ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছি’ (যারিয়াত ৫১/৫৬)। ইবাদত এমন একটি ব্যাপক শব্দ যা প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে পালনকৃত এমন সব কথা ও কাজের সমষ্টি, যা আল্লাহ পসন্দ করেন ও ভালবাসেন। আল্লাহর ইবাদত গ্রহণীয় হওয়ার জন্য দু’টি শর্ত রয়েছে। এক. একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে সমস্ত ইবাদত হ’তে হবে। দুই. রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সুন্নাতী পন্থা অনুযায়ী তা পালন করতে হবে। ইবাদত পালনে ত্রুটি-বিচ্যুতি হ’লে আল্লাহ ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ারও ব্যবস্থা রেখেছেন। ছিয়াম

ছাদাক্বাতুল ফিতরের বিধান বিস্তারিত পডুন »

সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম

মানবতার হেদায়াতের জন্য মহান আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসূলগণকে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের মধ্যে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ হ’লেন মুহাম্মাদ (ছাঃ)। তাঁর উম্মত তথা মুসলিম জাতিকে হেদায়াতের জন্য মহাগ্রন্থ আল-কুরআন দান করেছেন। হাদীছ বা সুন্নাত হচ্ছে কুরআনের নির্ভুল ব্যাখ্যা। কুরআন সঠিকভাবে বুঝে সে অনুযায়ী আমল করতে হ’লে হাদীছ বা সুন্নাহর কোন বিকল্প নেই। সুতরাং মুমিন জীবনে সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। পক্ষান্তরে সুন্নাতকে উপেক্ষা করা, তাকে অবজ্ঞা-অবহেলা ভরে প্রত্যাখ্যান করা রাসূল (ছাঃ)-কে প্রত্যাখ্যান করার নামান্তর। এহেন গর্হিত কাজের পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। আলোচ্য নিবন্ধে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হ’ল। সুন্নাহর পরিচিতি

সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top