আল্লাহ কি বলেন এ বাপারে কুরআন থেকে জেনে নেই
وَالَّذِينَ جَاهَدُوا فِينَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا ۚ وَإِنَّ اللَّهَ لَمَعَ الْمُحْسِنِينَ [٢٩:٦٩]
যারা আমার পথে সাধনায় আত্মনিয়োগ করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পথে
পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সাথে আছেন ( সুরা আল-আনকাবুত
আয়াত নং-৫৯)।
পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সাথে আছেন ( সুরা আল-আনকাবুত
আয়াত নং-৫৯)।
তাই আপনাকে হক এর তালাস করতে হবে ,আপনি বাপদাদার কাছ
থেকে যা পেয়েছেন তাই নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন তার নাম হাক নয়, আপনি সালমান ফারসি
রাঃ জীবনি থেকে শিক্ষা নেওয়া অবশ্যই উচিৎ কেন জানেন ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর
হায়াৎ পেয়েছিলেন তিনি,বিভিন্ন বণনা অনুযিয়ি পাওয়া ষায়,তিনি ছোট বেলা থকেই
হক এর তালাসে ছিলেন। আল্লাহ শরিয়ত দিলেন একটা ৪০০ হিজরিতে মানুষ তৈরী করল
৪টা হানাফি শরিয়ত, মালিকি শরিয়ত, হাম্বলি শরিয়ত, শাফেয়ী শরিয়ত, কোরআনে আল্লাহ
বলেছেন আমি কোরআনের ব্যাখা কোরআন দিয়ে করেছি/
থেকে যা পেয়েছেন তাই নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন তার নাম হাক নয়, আপনি সালমান ফারসি
রাঃ জীবনি থেকে শিক্ষা নেওয়া অবশ্যই উচিৎ কেন জানেন ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর
হায়াৎ পেয়েছিলেন তিনি,বিভিন্ন বণনা অনুযিয়ি পাওয়া ষায়,তিনি ছোট বেলা থকেই
হক এর তালাসে ছিলেন। আল্লাহ শরিয়ত দিলেন একটা ৪০০ হিজরিতে মানুষ তৈরী করল
৪টা হানাফি শরিয়ত, মালিকি শরিয়ত, হাম্বলি শরিয়ত, শাফেয়ী শরিয়ত, কোরআনে আল্লাহ
বলেছেন আমি কোরআনের ব্যাখা কোরআন দিয়ে করেছি/
وَلَا يَأْتُونَكَ بِمَثَلٍ إِلَّا جِئْنَاكَ بِالْحَقِّ وَأَحْسَنَ تَفْسِيرًا [٢٥:٣٣] তারা আপনার কাছে কোন সমস্যা উপস্থাপিত করলেই আমি আপনাকে তার সঠিক জওয়াব ও সুন্দর ব্যাখ্যা দান করি (সুরা আল-ফুরকান আয়াত নং ৩৩)।
ثُمَّ جَعَلْنَاكَ عَلَىٰ شَرِيعَةٍ مِّنَ الْأَمْرِ فَاتَّبِعْهَا وَلَا تَتَّبِعْ أَهْوَاءَ الَّذِينَ لَا يَعْلَمُونَ [٤٥:١٨] এরপর আমি আপনাকে রেখেছি ধর্মের এক বিশেষ শরীয়তের উপর। অতএব, আপনি এর
অনুসরণ করুন এবং অজ্ঞানদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করবেন না। (সুরা আল- জাসিয়া
আয়াত নং-১৮)।
অনুসরণ করুন এবং অজ্ঞানদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করবেন না। (সুরা আল- জাসিয়া
আয়াত নং-১৮)।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ
وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنكُمْ ۖ فَإِن تَنَازَعْتُمْ
فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ
بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ۚ ذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
[٤:٥٩] হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর
রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে
বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ
কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই
কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম (সুরা আন- নিসা আয়াত নং- ৫৯)।
وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنكُمْ ۖ فَإِن تَنَازَعْتُمْ
فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ
بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ۚ ذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
[٤:٥٩] হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর
রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে
বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ
কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই
কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম (সুরা আন- নিসা আয়াত নং- ৫৯)।
أَفَرَأَيْتَ مَنِ اتَّخَذَ إِلَٰهَهُ هَوَاهُ وَأَضَلَّهُ اللَّهُ عَلَىٰ
عِلْمٍ وَخَتَمَ عَلَىٰ سَمْعِهِ وَقَلْبِهِ وَجَعَلَ عَلَىٰ بَصَرِهِ
غِشَاوَةً فَمَن يَهْدِيهِ مِن بَعْدِ اللَّهِ ۚ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ
[٤٥:٢٣] আপনি কি তার প্রতি লক্ষ্য করেছেন, যে তার খেয়াল-খুশীকে স্বীয়
উপাস্য স্থির করেছে? আল্লাহ জেনে শুনে তাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তার কান ও
অন্তরে মহর এঁটে দিয়েছেন এবং তার চোখের উপর রেখেছেন পর্দা। অতএব, আল্লাহর
পর কে তাকে পথ প্রদর্শন করবে? তোমরা কি চিন্তাভাবনা কর না? (সুরা আল-
জাসিয়া আয়াত নং-২৩)।
عِلْمٍ وَخَتَمَ عَلَىٰ سَمْعِهِ وَقَلْبِهِ وَجَعَلَ عَلَىٰ بَصَرِهِ
غِشَاوَةً فَمَن يَهْدِيهِ مِن بَعْدِ اللَّهِ ۚ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ
[٤٥:٢٣] আপনি কি তার প্রতি লক্ষ্য করেছেন, যে তার খেয়াল-খুশীকে স্বীয়
উপাস্য স্থির করেছে? আল্লাহ জেনে শুনে তাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তার কান ও
অন্তরে মহর এঁটে দিয়েছেন এবং তার চোখের উপর রেখেছেন পর্দা। অতএব, আল্লাহর
পর কে তাকে পথ প্রদর্শন করবে? তোমরা কি চিন্তাভাবনা কর না? (সুরা আল-
জাসিয়া আয়াত নং-২৩)।
اتَّخَذُوا أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَانَهُمْ
أَرْبَابًا مِّن دُونِ اللَّهِ وَالْمَسِيحَ ابْنَ مَرْيَمَ وَمَا أُمِرُوا
إِلَّا لِيَعْبُدُوا إِلَٰهًا وَاحِدًا ۖ لَّا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ۚ
سُبْحَانَهُ عَمَّا يُشْرِكُونَ [٩:٣١] তারা তাদের পন্ডিত ও
সংসার-বিরাগীদিগকে তাদের পালনকর্তারূপে গ্রহণ করেছে আল্লাহ ব্যতীত এবং
মরিয়মের পুত্রকেও। অথচ তারা আদিষ্ট ছিল একমাত্র মাবুদের এবাদতের জন্য। তিনি
ছাড়া কোন মাবুদ নেই, তারা তাঁর শরীক সাব্যস্ত করে, তার থেকে তিনি
পবিত্রত (সুরা আত- তাওবা আয়াত নং-৩১)।
أَرْبَابًا مِّن دُونِ اللَّهِ وَالْمَسِيحَ ابْنَ مَرْيَمَ وَمَا أُمِرُوا
إِلَّا لِيَعْبُدُوا إِلَٰهًا وَاحِدًا ۖ لَّا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ۚ
سُبْحَانَهُ عَمَّا يُشْرِكُونَ [٩:٣١] তারা তাদের পন্ডিত ও
সংসার-বিরাগীদিগকে তাদের পালনকর্তারূপে গ্রহণ করেছে আল্লাহ ব্যতীত এবং
মরিয়মের পুত্রকেও। অথচ তারা আদিষ্ট ছিল একমাত্র মাবুদের এবাদতের জন্য। তিনি
ছাড়া কোন মাবুদ নেই, তারা তাঁর শরীক সাব্যস্ত করে, তার থেকে তিনি
পবিত্রত (সুরা আত- তাওবা আয়াত নং-৩১)।
إِن تَسْتَفْتِحُوا فَقَدْ جَاءَكُمُ الْفَتْحُ ۖ وَإِن تَنتَهُوا فَهُوَ
خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ وَإِن تَعُودُوا نَعُدْ وَلَن تُغْنِيَ عَنكُمْ
فِئَتُكُمْ شَيْئًا وَلَوْ كَثُرَتْ وَأَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُؤْمِنِينَ
[٨:١٩] তোমরা যদি মীমাংসা কামনা কর, তাহলে তোমাদের নিকট মীমাংসা
পৌছে গেছে। আর যদি তোমরা প্রত্যাবর্তন কর, তবে তা তোমাদের জন্য উত্তম
এবং তোমরা যদি তাই কর, তবে আমি ও তেমনি করব। বস্তুতঃ তোমাদের কোনই কাজে
আসবে না তোমাদের দল-বল, তা যত বেশীই হোক। জেনে রেখ আল্লাহ রয়েছেন
ঈমানদারদের সাথে (সুরা আল- আনফাল আয়াত নং-১৯)।
خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ وَإِن تَعُودُوا نَعُدْ وَلَن تُغْنِيَ عَنكُمْ
فِئَتُكُمْ شَيْئًا وَلَوْ كَثُرَتْ وَأَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُؤْمِنِينَ
[٨:١٩] তোমরা যদি মীমাংসা কামনা কর, তাহলে তোমাদের নিকট মীমাংসা
পৌছে গেছে। আর যদি তোমরা প্রত্যাবর্তন কর, তবে তা তোমাদের জন্য উত্তম
এবং তোমরা যদি তাই কর, তবে আমি ও তেমনি করব। বস্তুতঃ তোমাদের কোনই কাজে
আসবে না তোমাদের দল-বল, তা যত বেশীই হোক। জেনে রেখ আল্লাহ রয়েছেন
ঈমানদারদের সাথে (সুরা আল- আনফাল আয়াত নং-১৯)।