সংকলনে: | অধ্যাপক মুহাম্মাদ মুবীনুল ইসলাম |
---|---|
সম্পাদনায়: | মুহাম্মাদ লিলবর আল-বারাদী |
প্রকাশনা: | আল-মাহমুদ প্রকাশনী |
প্রকাশকাল: | জানুয়ারী-২০১৬ইং, জানুয়ারী-২০২৭ইং, জানুয়ারী-২০১৮ইং, জানুয়ারী-২০১৯ইং, মার্চ-২০২৪ইং |
ইসলামীয়াত শিক্ষা
প্রত্যেক পিতা-মাতার আকাঙ্ক্ষা থাকে তাদের সন্তান হবে আদর্শবান। এজন্য মহান আল্লাহর নিকটে দো’আ করে ‘হে আল্লাহ সৎ সন্তান দান করো'(আস-সাফফাত ৩৭/১০০)। সৎ চরিত্র ও আদর্শবান করে গড়ে তোলার জন্য সন্তানকে দিতে হয় সঠিক শিক্ষার দিক নির্দেশনা। যদিও অনেক পিতা-মাতা তা ভুলে যায় এবং সন্তানকে গড়ে তুলে ধর্মহীন শিক্ষা ও তথাকথিত আধুনিকতার আলোকে। প্রতিটি সন্তান নিজস্ব ফিতরাতের উপর জন্মগ্রহণ করে এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর দেয়া ফিৎরাতের অনুসরণ করো, যে ফিৎরাতের উপর তিনি মানুষ কে সৃস্টি করেছেন (সুরা রুম ৩০/৩০)। এ মর্মে রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘প্রত্যেক শিশুই ফিৎরাতের উপর জন্ম গ্রহণ করে। অতঃপর পিতা-মাতা তাকে ইহুদি, নাসারা বা অগ্নিপূজক রুপে গড়ে তোলে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৯০)। পিতা-মাতার চিন্তাধারার কারণে সন্তান এক পর্যায়ে ভুলে যায় তার প্রতিপালক মহান আল্লাহকে, তার দ্বীন (ধর্ম) ইসলামকে, এমনকি নিজের পিতা-মাতাকেও। পিতা-মাতা বৃদ্ধ বয়সে হয়ে পড়ে সন্তানহীন অসহায়। সমাজ বঞ্চিত হয় সথ আদর্শবান মানুষ থেকে। কারন ধর্মহীন শিক্ষার মাধ্যমে গড়ে ওঠা সন্তান ততোদিনে হয়ে গেছে নীতিহীন আদর্শচ্যুত। বিস্তারিত পড়তে পিডিএফ ফাইল টি ডাউনলোড করুন….
- সম্পূর্ণ বিনা মুল্যে
- ভাইরাস মুক্ত ফাইল
- কপিরাইট মুক্ত
- বিতরণযোগ্য