পুরাতন ব্লগের প্রবন্ধ

ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের জন্ম ও তাদের দাবীর যথার্থতা

বিশ্ব মানচিত্রে ফিলিস্তীন রাষ্ট্রের অবস্থান মুসলিম বিশ্বের নিকটে এক জাতিগত প্রাণস্পন্দন স্বরূপ। কেননা সেখানে অসংখ্য নবী ও রাসূলের আগমন ঘটেছে। বিশেষ করে মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর আগমন ফিলিস্তীনের প্রতি সমগ্র মুসলিম জাতির এক বিরাট হৃদ্যতার কারণ। কিন্তু খ্রিষ্টান ও ইহুদী সাম্রাজ্যবাদ মুসলিম বিশ্বকে বিমূঢ় ও হতবাক করে ১৯১৮ সালে ফিলিস্তীন ভূখন্ডের একাংশকে ইহুদীদের ‘স্বাধীন আবাসভূমি’ হিসাবে ঘোষণা করে। শুরু হয় মুসলিমদের উপর অত্যাচারের স্টীমরোলার। ঘোষিত হয় ফিলিস্তীনে মুসলমান উজাড়ের পরিকল্পনা। অবশেষে জোটবদ্ধ হয় পাশ্চাত্যের সকল দেশ ও জাতি। নিম্নে ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের জন্ম ও তাদের দাবীর যথার্থতা কতটুকু তা বিশ্লেষণ করা হ’ল। ইহুদীবাদের পরিচয়: ইহুদী সম্প্রদায় বিভিন্ন খেতাবে পরিচিত। মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে তাদেরকে বনী ইসরাঈল, আহলে কিতাব ও ইহুদী বলে আখ্যায়িত করেছেন। যেমন- ‘হে […]

ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের জন্ম ও তাদের দাবীর যথার্থতা বিস্তারিত পডুন »

লাঠিতে ভর দিয়ে বক্তব্য প্রদানের বিধান

ভালো সত্য কথা বলা উচিৎ এবং মিথ্যা বানোয়াট কথা বলা থেকে বিরত থাকা অতিব জরুরী। তাছাড়া তর্ক সম্পূর্ণ ভাবে এড়িয়ে চলা উচিৎ যদিও আপনি সত্যবাদী তথা হক্বের উপর অবিচল রয়েছেন। যদিও মানুষ তর্ক প্রিয় জীব। এরা বিতর্ক বুঝে না। কেননা, তর্কবাগীশ মূর্খতার বশ্যতা স্বীকার করে, কিন্তু বিতর্ক মানুষকে জ্ঞানী করে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,  ‏وَكَانَ الإِنْسَانُ أَكْثَرَ شَىْءٍ جَدَلاً‏ ‘মানুষ অধিকাংশ ব্যাপারেই বিতর্ক প্রিয়’ (ক্বাহাফ : ৫৪)। রাসূল (ছাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইলম শিখে এজন্য যে, তার দ্বারা সে আলেমদের সাথে বিতর্ক করবে ও মূর্খদের সঙ্গে ঝগড়া করবে কিংবা

লাঠিতে ভর দিয়ে বক্তব্য প্রদানের বিধান বিস্তারিত পডুন »

জান্নাত : জান্নাতী ব্যক্তি যারা

জান্নাত সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারনা : জান্নাতের ১০০টি স্তর রয়েছে। প্রতি স্তরের মধ্যবর্তী দূরত্ব আসমান ও যমীনের মধ্যকার দূরত্বের ন্যায়। সর্বোচ্চ হ’ল ফেরদৌস। তার উপরে হ’ল আল্লাহর আরশ। যেখান থেকে জান্নাতের নদীসমূহের উৎপত্তি হয়েছে। অতএব যখন তোমরা চাইবে, তখন ফেরদৌস চাইবে’ (বুখারী, ইবনু মাজাহ, হাকেম, ছহীহুল জামে‘ হা/৩১২১)। সূরা হিজরের উক্ত আয়াতে জাহান্নামের সাত দরজা দ্বারা দরজাই বুঝানো হয়েছে। ছহীহ হাদীছে জান্নাতের আটটি দরজা আর জাহান্নামের সাতটি দরজার কথা বর্ণিত হয়েছে (ছহীহুল জামে‘ হা/৩১১৯; ছহীহাহ হা/১৮১২)। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, لَهُمْ مَا يَشَاءُوْنَ فِيْهَا وَلَدَيْنَا مَزِيْدٌ ‘এখানে

জান্নাত : জান্নাতী ব্যক্তি যারা বিস্তারিত পডুন »

আযানের পরে দো‘আ ও ফযীলত

(ফযীলতপূর্ণ দো‘আ ও যিকির’ বই থেকে নেয়া) আযানের জবাব শেষে প্রথমে রাসূল (ছাঃ)-এর ওপর দরূদ পাঠ করতে হবে এবং এর পরে নিচের দো‘আগুলো। হাদীছে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে ওমার ইবনে ‘আছ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, إِذَا سَمِعْتُمُ الْمُؤَذِّنَ، فَقُوْلُوْا مِثْلَ مَا يَقُوْلُ ثُمَّ صَلُّوْا عَلَيَّ، ‘যখন তোমরা আযান শুনবে, তখন আযানের জবাবে তাই বলবে যা মুওয়ায্যিন বলে থাকেন। অতঃপর আমার উপর দরূদ পাঠ করতে হবে’। মুসলিম হা/৩৮৪; মিশকাত হা/৬৫৭। দরূদ পাঠের পর নিচের দো‘আগুলো পাঠ করতে হবে। দো‘আ-১ (১) أَللَّهُمَّ رَبَّ هَذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ،

আযানের পরে দো‘আ ও ফযীলত বিস্তারিত পডুন »

স্বহস্তে উপার্জন সর্বোৎকৃষ্ট রুযী :

— লিলবর আল-বারাদী হালাল রুযী তারাই গ্রহণ করবে যারা মুমিন বান্দা। আল্লাহ তা‘আলা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য প্রসঙ্গে বলেন,   إِنَّمَا كَانَ قَوْلَ الْمُؤْمِنِيْنَ إِذَا دُعُوْا إِلَى اللهِ وَرَسُولِهِ لِيَحْكُمَ بَيْنَهُمْ أَنْ يَقُوْلُوْا سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ- ‘অথচ মুমিনদের কথা তো কেবল এটাই হ’তে পারে যে, যখন তাদেরকে আল্লাহ ও তার রাসূলের দিকে ডাকা হয় তাদের মধ্যে ফায়ছালা করে দেওয়ার জন্য, তখন তারা বলবে আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম। আর এরাই হ’ল সফলকাম’ (নূর ২৪/৫১)।  ধনী-গরীবের মধ্যকার ব্যবধান আল্লাহ তা‘আলারই ব্যবস্থাপনা। তিনি যাকে খুশী অঢেল সম্পদ দিয়ে

স্বহস্তে উপার্জন সর্বোৎকৃষ্ট রুযী : বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনী জ্ঞান ও জ্ঞানীর মর্যাদা

লিলবর আল-বারাদী http://www.tawheederdak.com/article_details/799জ্ঞানার্জনকারীর মর্যাদা : আল্লাহ তা‘আলাকে চেনার প্রথম স্তর হ’ল জ্ঞানার্জন করা। আল্লাহর নিকট থেকে যে অহির বিধান এসেছে তা হ’ল কিতাবুল্লাহ ও সুন্নাতে রাসূল অর্থাৎ পবিত্র কুরআন মাজীদ ও রাসূল (ছাঃ)-এর সুন্নাহ। এই দুই কিতাবের জ্ঞানকে দ্বীনী জ্ঞান বা ইলম বলা হয়। এই ইলম অর্জনকারী সম্পর্কে অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন, يَرْفَعِ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنْكُمْ وَالَّذِينَ أُوتُوا الْعِلْمَ دَرَجَاتٍ وَاللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদেরকে মর্যাদায় সমুন্নত করবেন।

দ্বীনী জ্ঞান ও জ্ঞানীর মর্যাদা বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনী জ্ঞান ও জ্ঞানীর মর্যাদা

লিলবর আল-বারাদী  http://www.tawheederdak.com/writer_archive/18. সুশিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। সুশিক্ষা ব্যতীত বৈধ পন্থায় কোন জাতি উন্নতির শিখরে পৌঁছতে পারেনা। শিক্ষা বা জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক জাতির জন্যে বাধ্যতামূলক। কারণ আল্লাহ তা‘আলা আদি পিতা আদম (আঃ)-কে সৃষ্টির পরে সর্বপ্রথম বিশেষ পন্থায় শিক্ষা দেন। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, وَعَلَّمَ آدَمَ الْأَسْمَاءَ كُلَّهَا ثُمَّ عَرَضَهُمْ عَلَى الْمَلَائِكَةِ فَقَالَ أَنْبِئُونِي بِأَسْمَاءِ هَؤُلَاءِ إِنْ كُنْتُمْ صَادِقِينَ. ‘অনন্তর আল্লাহ আদমকে সকল বস্ত্তর নাম শিক্ষা দিলেন। অতঃপর সেগুলিকে ফেরেশতাদের সম্মুখে পেশ করলেন এবং বললেন, তোমরা আমাকে এগুলির নাম বলে দাও, যদি তোমরা (তোমাদের কথায়) সত্যবাদী হও’ (বাক্বারাহ

দ্বীনী জ্ঞান ও জ্ঞানীর মর্যাদা বিস্তারিত পডুন »

যে সমস্ত ব্যাপারে গীবত করা জায়েয

গীবত করা সাধারণভাবে হারাম হলেও কিছু ক্ষেত্রে গীবত করা কোন সময় জায়েয, আবার কোন সময় ওয়াজিবও হয়ে যায়। ১। মাযলুম ব্যক্তির জন্য গীবত করা জায়েযঃ এটা কুরআন মাজীদের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, “ কারো ব্যাপারে কোন খারাপ কথা প্রকাশ করা মহান আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে যে নির্যাতিত তাঁর কথা ভিন্ন। আর আল্লাহ তা‘আলা সব কিছুই শুনেন ও সব কিছুই জানেন ” (সুরা নিসা, আয়াত-১৪৮) ২। পরিচয় দানকারীঃ অনেক সময় কোন ব্যক্তির পরিচয় দিতে গিয়ে বাধ্য হয়ে তাঁর দোষ-গুণ মানুষের সামনে

যে সমস্ত ব্যাপারে গীবত করা জায়েয বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top