সমাজিক ঐক্য ও সংহতি

বন্ধুত্ব

লিলবর আল-বারাদী একটি ভালো বন্ধু, জীবনের একটি অমূল্য সম্পদ। সৎ বন্ধু গ্রহণ ও অসৎ বন্ধু ত্যাগ করতে হবে। কোন ব্যক্তিকে জানতে ও বুঝতে চাইলে তার বন্ধুমহল কেমন তা দেখতে হবে। সৎ বন্ধু দ্বারা সামান্যতম হলেও ভালো কিছু আসা করা যায়। এমনকি যদি তার অজান্তে কোন ক্ষতি হয়, তবে সে বন্ধু ব্যথিত হয়ে তার সমাধান করার চেষ্টা করে, শান্তনা দেয়। তাই সৎ বন্ধুদের আর সত্যবাদী সাথীদের সাথে থাকার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ বলেন, يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوا اتَّقُوا اللهَ وَكُوْنُواْ مَعَ الصَّادِقِيْنَ ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহকে […]

বন্ধুত্ব বিস্তারিত পডুন »

কুরবানীর মাসায়েল

(১) চুল-নখ না কাটা : উম্মে সালামাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা কুরবানী দেওয়ার এরাদা রাখে, তারা যেন যিলহজ্জ মাসের চাঁদ ওঠার পর হ’তে কুরবানী সম্পন্ন করা পর্যন্ত স্ব স্ব চুল ও নখ কর্তন করা হ’তে বিরত থাকে’।[1](২) কুরবানীর পশু : এটা তিন প্রকার- উট, গরু ও ছাগল। দুম্বা ও ভেড়া ছাগলের মধ্যে গণ্য। প্রত্যেকটির নর ও মাদি। এগুলির বাইরে অন্য পশু দিয়ে কুরবানী করার প্রমাণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম থেকে পাওয়া যায় না। তবে অনেক বিদ্বান গরুর উপরে

কুরবানীর মাসায়েল বিস্তারিত পডুন »

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম

ভূমিকা: তিনিই (আল্লাহ) তাঁর রাসূরকে প্রেরন করেছেন হিদায়েত ও সত্য দ্বীনসহ সকল দিনের শ্রেষ্ঠত্ব দানের জন্য। (সূরা  সাফফাত-৯ ও ফাতহ-২৮)। দ্বীন  ইসলাম সুপ্রতির্ষ্ঠিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক জাতির জন্যে যুগে যুহে নবী রাসূল প্রেরিত হয়েছে । আমাদের আখেরী নবী (ছাঃ)  উম্মাতে মুহাম্মাদীর জন্য রহমত স্বরুপ। (আম্বিয়া-১০৭)। দ্বীন ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে অক্লান্ত পরিশ্রম, অমানুষিক নির্যাতন, অকথ্য নির্যাতন নিরবে নিভৃতে সহ্য করেছেন । যদিও এ ব্যপারে মহান আল্লাহ হুঁসিয়ার উল্লেখ করে বলেন, আমি তো তোমাকে সমাত্র মানব জাতির প্রতি সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম বিস্তারিত পডুন »

ছাদাক্বাতুল ফিতরের বিধান

আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে উদ্দেশ্যবিহীন সৃষ্টি করেননি। তিনি বলেন, وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلاَّ لِيَعْبُدُوْنِ ‘আমি জিন ও মানবজাতিকে কেবল আমার ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছি’ (যারিয়াত ৫১/৫৬)। ইবাদত এমন একটি ব্যাপক শব্দ যা প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে পালনকৃত এমন সব কথা ও কাজের সমষ্টি, যা আল্লাহ পসন্দ করেন ও ভালবাসেন। আল্লাহর ইবাদত গ্রহণীয় হওয়ার জন্য দু’টি শর্ত রয়েছে। এক. একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে সমস্ত ইবাদত হ’তে হবে। দুই. রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সুন্নাতী পন্থা অনুযায়ী তা পালন করতে হবে। ইবাদত পালনে ত্রুটি-বিচ্যুতি হ’লে আল্লাহ ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ারও ব্যবস্থা রেখেছেন। ছিয়াম

ছাদাক্বাতুল ফিতরের বিধান বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top