সীরাতুর রাসূল (ছাঃ)

সম্মিলিত মুনাজাতের বিধান

ফরয ছালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে ইমামের সরবে দো‘আ পাঠ ও মুক্তাদীদের সশব্দে ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলার প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম হ’তে এর পক্ষে ছহীহ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক যে, আজও মক্কা ও মদীনার দুই মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই। আর যা দ্বীনের মধ্যে নেই তা পালনের প্রশ্নই আসে না। তবে মনে রাখা আবশ্যক, কিয়ামত পর্যন্ত একমাত্র মদীনাতেই সঠিক দ্বীন বহাল থাকবে, ইনশাআল্লাহ। ছালাতের সংজ্ঞা : ‘ছালাত’ […]

সম্মিলিত মুনাজাতের বিধান বিস্তারিত পডুন »

আরাফাত দিবসের ছিয়াম

(একটি ব্যাখ্যা স্বরূপ নিবন্ধ) ফযীলত সমূহ :(১) আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে আরাফাহ দিবসের ছিয়াম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ إِنِّى أَحْتَسِبُ عَلَى اللهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِى قَبْلَهُ وَالسَّنَةَ الَّتِى بَعْدَهُ- ‘আরাফার দিনের ছিয়াম, আমি মনে করি বিগত এক বছর ও আগত এক বছরের গুনাহের কাফফারা হিসাবে গ্রহণ করা হয়ে থাকে’ (মুসলিম হা/১১৬৩)। (২) আয়েশা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, مَا مِنْ يَوْمٍ أَكْثَرَ مِنْ أَنْ يُعْتِقَ اللهُ فِيهِ عَبْدًا مِنَ النَّارِ مِنْ يَوْمِ عَرَفَةَ وَإِنَّهُ لَيَدْنُو

আরাফাত দিবসের ছিয়াম বিস্তারিত পডুন »

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম

ভূমিকা: তিনিই (আল্লাহ) তাঁর রাসূরকে প্রেরন করেছেন হিদায়েত ও সত্য দ্বীনসহ সকল দিনের শ্রেষ্ঠত্ব দানের জন্য। (সূরা  সাফফাত-৯ ও ফাতহ-২৮)। দ্বীন  ইসলাম সুপ্রতির্ষ্ঠিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক জাতির জন্যে যুগে যুহে নবী রাসূল প্রেরিত হয়েছে । আমাদের আখেরী নবী (ছাঃ)  উম্মাতে মুহাম্মাদীর জন্য রহমত স্বরুপ। (আম্বিয়া-১০৭)। দ্বীন ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে অক্লান্ত পরিশ্রম, অমানুষিক নির্যাতন, অকথ্য নির্যাতন নিরবে নিভৃতে সহ্য করেছেন । যদিও এ ব্যপারে মহান আল্লাহ হুঁসিয়ার উল্লেখ করে বলেন, আমি তো তোমাকে সমাত্র মানব জাতির প্রতি সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম বিস্তারিত পডুন »

ইসলামের সাদৃশ্য : হযরত মুহাম্মাদ (ছা:), হিন্দু শাস্ত্রে কল্কি অবতার

প্রারম্ভিক আলোচনা : বিশ্বের সকল মানব জাতির আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) ও মাতা হাওয়া (আঃ) এ কথা সার্বজনীন বিদিত। মহান আল্লাহ রূহানী জগতে সমস্ত মানুষকে একত্রিত করে তিনি (আল্লাহ) তার একত্ববাদ ও অবিনশ্বর স্রষ্টা সম্পর্কে অঙ্গিকার নিয়েছেন । মহান আল্লাহর ভাষায় وَإِذْ أَخَذَ رَبُّكَ مِنْ بَنِي آدَمَ مِنْ ظُهُورِهِمْ ذُرِّيَّتَهُمْ وَأَشْهَدَهُمْ عَلَى أَنْفُسِهِمْ أَلَسْتُ بِرَبِّكُمْ قَالُوا بَلَى شَهِدْنَا أَنْ تَقُولُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّا كُنَّا عَنْ هَذَا غَافِلِينَ  “আর যখন তোমার পালনকর্তা বনী আদমের পৃষ্ঠদেশ থেকে বের করলেন তাদের সন্তানদের এবং নিজের উপর প্রতিজ্ঞা করালেন,

ইসলামের সাদৃশ্য : হযরত মুহাম্মাদ (ছা:), হিন্দু শাস্ত্রে কল্কি অবতার বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top