Author name: লিলবর আল-বারাদী

আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ

আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অকল্পনীয় সত্তা। তাঁর সৌন্দর্যের কোন তুলনা নেই। তাঁর অবয়বের বর্ণনা দেয়ার কোন ক্ষমতা কারো নেই। তাঁকে কেউ কোন দিন দেখেনি। তিনি একমাত্র মহাপবিত্র সত্তা, তাঁর সত্তার সঠিক বা আনুমানিক বর্ণনা দেয়ার কোন অবকাশ নেই। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম, সৌন্দর্য, পবিত্রতা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রভৃতির বর্ণনা রয়েছে পবিত্র কুরআনে। এগুলো মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহর সত্তার সুনিশ্চিত প্রমাণ। যারা আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে কিংবা আল্লাহর কোন আকার নেই (নিরাকার) বলে মনে করে, আল্লাহর অস্তিত্বে অবিশ্বাস করে, তারা মুমিন নয়। তাদের ভ্রান্ত ধারণা দূরীকরণার্থে […]

আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ বিস্তারিত পডুন »

ইসলামে হালাল ব্যবসা ও অর্থনীতির রূপরেখা

ইসলাম একটি শাশ্বত, সার্বজনীন ও পূর্ণাঙ্গ জীনব ব্যবস্থা। সৃষ্টি জগতে এমন কোন দিক ও বিভাগ নেই, যেখানে ইসলাম নিখুঁত ও স্বচ্ছ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেনি। মহান আল্লাহ বলেন, مَا فَرَّطْنَا فِي الْكِتَابِ مِنْ شَيْءٍ ‘আমরা এ কিতাবে কোন কিছুই অবর্ণিত রাখিনি’ (মায়েদাহ ৫/৩৮)। মানবতার মুক্তির দিশারী মুহাম্মাদ (ছাঃ) অন্ধকারাচ্ছন্ন, পাপ-পঙ্কিলতাময় এ বসুন্ধরায় জাহেলিয়াতের সকল অন্যায়-অত্যাচার, অবিচার-অশান্তি, অস্থিতিশীল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ করে দিয়েছিলেন। বিশেষ করে মানব নিষ্পেষণ ও সমাজ বিধ্বংসী অন্যতম মাইন সূদ, ঘুষ, লটারী ও মজুতদারী প্রভৃতি তিরোহিত করেন। আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ অহি-র আলোকে হালাল ব্যবসা ভিত্তিক একটি সর্বোত্তম,

ইসলামে হালাল ব্যবসা ও অর্থনীতির রূপরেখা বিস্তারিত পডুন »

মুমিনের অতিবাহিত রাত

ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম মুমিনের সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর জন্য নিবেদিত হবে। তার প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে এবং তাঁর বিধান পালনের মাধ্যমে। তার সকল কর্ম সম্পাদিত হবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর অনুসরণ-অনুকরণের মধ্য দিয়ে। যেমনভাবে মুমিনের দিন অতিবাহিত করার আদব শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, অনুরূপভাবে রাত্রি অতিবাহিত করার আদব বা শিষ্টাচার ইসলাম বিশেষভাবে শিক্ষা দিয়েছে। ঐসব আদব কুরআন ও হাদীছে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। যাতে মুমিন প্রতিটি রাত আল্লাহর রেযামন্দী ও সন্তোষে অতিবাহিত করে সফলকাম ও কামিয়াব হ’তে পারে। এখানে আমরা পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে মুমিনের রাত্রি

মুমিনের অতিবাহিত রাত বিস্তারিত পডুন »

মানুষের সাথে কথা বলার আদব

আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে মানুষের সাথে একজন মুসলিম কীভাবে কথা বলবেন সে বিষয়ে ইসলাম কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম পদ্ধতি প্রণয়ন করে দিয়েছে। সর্বাবস্থায় একজন মুসলিমকে অটুট বিশ্বাস নিয়ে মনে রাখতে হবে যে, তার মুখ দিয়ে উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের জন্য তাকে জবাবদিহি করতে হবে। তিনি যদি উত্তম কিছু বলেন, তিনি পুরস্কৃত হবেন। আর তিনি যদি মন্দ কিছু বলেন, তবে সেই মন্দ কথার জন্য তাকে অবধারিতভাবেই শাস্তি ভোগ করতে হবে। আল্লাহ্‌ (সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা) বলেছেন : “মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা লিপিবদ্ধ করার জন্য তৎপর প্রহরী তার সাথেই রয়েছে।” [সূরা

মানুষের সাথে কথা বলার আদব বিস্তারিত পডুন »

প্রগতির নামে প্রহসন : প্রগতিবাদ ও ইসলাম

সারা বিশ্বে প্রগতির লু হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। সকলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একই। প্রগতিশীল সমাজবিজ্ঞানীদের ধারনা আমাদের সমাজটা পরিবর্তন করা উচিৎ। সেকেলের সমাজ ব্যবস্থায় সার্বিক অধিকার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব, বিধায় প্রগতিশীল সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে তা পরিবর্তন করা সমীচীন। প্রগতির উল্টোটা প্রতিক্রিয়া। আর প্রতিক্রিয়া সেই দর্শন বা মতবাদ যা মনে করে মানুষের ইতিহাস ক্রমে অবনতিশীল। মানুষ ও সভ্যতা ক্রমেই অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত হচ্ছে। কেউ চিন্তা করেন, মুলত প্রগতির ধারণা মনে করে বর্তমান অতীতের চেয়ে শ্রেয় এবং বিশ্বাস করে যে ভবিষ্যৎ আরো ভালো হতে পারে এবং হবে। পক্ষান্তরে কেউ চিন্তা

প্রগতির নামে প্রহসন : প্রগতিবাদ ও ইসলাম বিস্তারিত পডুন »

জাতীয় প্রশ্ন : বিশ্বে সবচেয়ে বেশী মানুষ হত্যাকারীর কেউ মুসলিম নয়

বিশ্বে সবচেয়ে বেশী মানুষ হত্যাকারীর কেউ মুসলিম নয় !!! এর পরেও কেন মুসলিমরা আজ টেররিস্ট ?? ১. হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো । মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ২. জোসেফ স্ট্যালিন, একজন অমুসলিম । সে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে, এবং ১৪. ৫ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মারা গেছে । মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ৩.মাও সে তুং একজন অমুসলিম । ১৪ থেকে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি

জাতীয় প্রশ্ন : বিশ্বে সবচেয়ে বেশী মানুষ হত্যাকারীর কেউ মুসলিম নয় বিস্তারিত পডুন »

আলোর পথ

ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব আল্লাহ বলেন, اللهُ وَلِيُّ الَّذِينَ آمَنُوا يُخْرِجُهُمْ مِنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ وَالَّذِينَ كَفَرُوا أَوْلِيَاؤُهُمُ الطَّاغُوتُ يُخْرِجُونَهُمْ مِنَ النُّورِ إِلَى الظُّلُمَاتِ أُولَئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ – ‘যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তিনি তাদেরকে অন্ধকার হ’তে আলোর দিকে বের করে আনেন। আর যারা অবিশ্বাস করেছে, শয়তান তাদের অভিভাবক। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। ওরা হ’ল জাহান্নামের অধিবাসী। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে’ (বাক্বারাহ ২/২৫৭)। ইবনু কাছীর (রহঃ) বলেন, অত্র আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের খবর দিচ্ছেন যে, তার

আলোর পথ বিস্তারিত পডুন »

বিজ্ঞান ও ধর্মের কি একে অপরকে প্রয়োজন?

প্রারম্ভিকা : বিজ্ঞান ও ধর্ম এ দু’টি কি পরস্পর বিরোধী, না-কি একে অপরের পরিপূরক? এটা একটা কঠিন প্রশ্ন, তাই নয় কি? তবে হ্যাঁ, শুরুটাই হ্যাঁ দিয়ে করা যাক। ইসলাম একটি বিজ্ঞানসম্মত ধর্ম এবং এ ধর্মের মহাগ্রন্থ আল-কুরআনও বিজ্ঞানময়। ইসলাম শুধু কিছু আচারসর্বস্ব ধর্ম নয়, বরং একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান (Complete code of Life)। এ জীবনের পালনীয়/নিষিদ্ধ যাবতীয় বিষয়াদি সর্বশক্তিমান, সৃষ্টিকর্তা, সকল বিজ্ঞানীর ঊর্ধ্বে মহাবিজ্ঞানী মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ও শেখানো এবং তাঁর প্রেরিত রাসূল মুহাম্মাদ (ছাঃ) কর্তৃক শেখানো ও প্রচারকৃত। আধুনিক শিক্ষিত নাস্তিক্যবাদী বা অন্যান্য মতবাদের

বিজ্ঞান ও ধর্মের কি একে অপরকে প্রয়োজন? বিস্তারিত পডুন »

Scroll to Top