Author name: লিলবর আল-বারাদী

অশ্লীলতার পরিণাম ঘাতক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব

লিলবর আল-বারাদী বর্তমানে আমাদের দেশে অশ্লীলতার সয়লাব চলছে। ফলে নানা রকম মরণব্যাধি মহামারীর আকারে ধেয়ে আসছে। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশার ফলে অশ্লীলতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এ কারণে প্রতিনিয়ত ব্যভিচারের প্রসার ঘটছে এবং মানুষ জটিল সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচারের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া, মোনিলিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, জেনিটাল হার্পিস, জেনিটাল ওয়ার্টস প্রভৃতি মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। আর ঘাতক ব্যাধি এইডস ও এ্যাবোলা এখন অপ্রতিরোদ্ধ মরণ ব্যাধি। অথচ অশ্লীলতার নিকটবর্তী হ’তে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ইসলামে। মহান আল্লাহ বলেন, وَلَا تَقْرَبُوا الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ […]

অশ্লীলতার পরিণাম ঘাতক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বিস্তারিত পডুন »

প্রগতির নামে আধুনিকতা না-কি অশ্লীলতা

লিলবর আল-বারাদী ইসলাম হলো মহান আল্লাহ মনোনীত ধর্ম এবং সার্বিক সুস্থ্যতা ও সমাধানের একমাত্র নির্ভুল ও স্বচ্ছ  পথপ্রর্দশক। সুস্থ্য উপায়ে বাঁচার গ্যারান্টিসহ সমস্ত জীবনের শান্তি ও নিরাপত্তা আছে একমাত্র ইসলামের কল্যাণকর জীবন বিধানে। কারণ ইসলাম তথা পবিত্র কুরআন ও ছহীহ সুন্নাত মানব জাতির কল্যাণার্থে প্রেরিত হয়েছে। আর এই জীবন বিধানে যত প্রকার আদেশ নির্দেশ প্রদান করেছে তা যেমন মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রে বাস্তবে প্রমাণ করেছে যে চিরস্থায়ী সাফল্যের যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী, তেমন অন্য কোন ধর্ম বা মতবাদ অনুরূপ সফলতা অর্জন করতে পারেনি। ইসলামের এই পরিপূর্ণ

প্রগতির নামে আধুনিকতা না-কি অশ্লীলতা বিস্তারিত পডুন »

আমরা কি আল্লাহর পথে হক্বের তালাস করছি?

আল্লাহ কি বলেন এ বাপারে কুরআন থেকে জেনে নেই وَالَّذِينَ جَاهَدُوا فِينَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا ۚ وَإِنَّ اللَّهَ لَمَعَ الْمُحْسِنِينَ [٢٩:٦٩] যারা আমার পথে সাধনায় আত্মনিয়োগ করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সাথে আছেন ( সুরা আল-আনকাবুত আয়াত নং-৫৯)। তাই আপনাকে হক এর তালাস করতে হবে ,আপনি বাপদাদার কাছ থেকে যা পেয়েছেন তাই নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন তার নাম হাক নয়, আপনি সালমান ফারসি রাঃ জীবনি থেকে শিক্ষা নেওয়া অবশ্যই উচিৎ কেন জানেন ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর হায়াৎ পেয়েছিলেন তিনি,বিভিন্ন বণনা অনুযিয়ি

আমরা কি আল্লাহর পথে হক্বের তালাস করছি? বিস্তারিত পডুন »

আহলেহাদীছ আন্দোলন ও অন্যান্য ইসলামী আন্দোলন : তুলনামূলক আলোচনা

 ভূমিকা : দেশে বিভিন্ন দল ও উপদল রয়েছে। এদের উদ্ভব ভিন্ন ভিন্ন কারণে। বস্ত্তবাদী ও অনৈসলামিক দলের পাশাপাশি ইসলামের নামেও দেশে বহু দল রয়েছে। যাদের সকলের ধর্ম ইসলাম, ধর্মগ্রন্থ কুরআন, লক্ষ্য জান্নাত। কিন্তু তাদের অনেকের আক্বীদা ইসলাম বিরোধী, কর্ম কুরআন-হাদীছ পরিপন্থী এবং তরীক্বা বিদ‘আতী। তাই এসব দলের মধ্য থেকে ছিরাতুল মুস্তাক্বীমের উপরে প্রতিষ্ঠিত দলকে বেছে নিয়ে সেই দলের সাথে থাকা মুসলিমের কর্তব্য। আর হকপন্থী দল বা সংগঠনের পরিচয় তুলে ধরাই এ প্রবন্ধের উদ্দেশ্য। দল বিভক্তির সূচনা : ৪র্থ খলীফা আলী (রাঃ)-এর খেলাফতকালে ছিফফীনের যুদ্ধের ময়দানে

আহলেহাদীছ আন্দোলন ও অন্যান্য ইসলামী আন্দোলন : তুলনামূলক আলোচনা বিস্তারিত পডুন »

হিল্লা বিয়ে ইসলাম বিরোধী ও নারীর প্রতি বৈষম্ (সংগৃহীত)

 হিল্লা বিয়ে কি? আভিধানিকভাবে হিল্লা বলতে উপায়, গতি, ব্যবস্থা, আশ্রয় ও অবলম্বন বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন- তোমার কি কোন হিল্লা (গতি বা উপায়) হয়েছে? বা মেয়েটির কোন হিল্লা বা আশ্রয় হয়েছে? কিন্তু প্রচলিত পরিভাষায় হিল্লা বলতে, কোন স্বামীর তিন তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীকে এ শর্তে বিয়ে করা যে, বিয়ের পর সহবাস শেষে স্ত্রীকে তালাক দেবে, যেন সে পূর্বের স্বামীর জন্য হালাল হয়, সে তাকে পুনরায় বিয়ে করতে পারে। এই হিল্লা বিয়ে শুধু বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আর ভারতে নয়, পৃথিবীর সব মুসলিম অধ্যুষিত দেশেই কম-বেশী প্রচলিত আছে। আরবে

হিল্লা বিয়ে ইসলাম বিরোধী ও নারীর প্রতি বৈষম্ (সংগৃহীত) বিস্তারিত পডুন »

হে আল্লাহ মুসলমানদের হেফাযত কর।

الَّذِينَ يَجْتَنِبُونَ كَبَائِرَ‌ الْإِثْمِ وَالْفَوَاحِشَ إِلَّا اللَّمَمَ ۚ إِنَّ رَ‌بَّكَ وَاسِعُ الْمَغْفِرَ‌ةِ ۚ هُوَ أَعْلَمُ بِكُمْ إِذْ أَنشَأَكُم مِّنَ الْأَرْ‌ضِ وَإِذْ أَنتُمْ أَجِنَّةٌ فِي بُطُونِ أُمَّهَاتِكُمْ ۖ فَلَا تُزَكُّوا أَنفُسَكُمْ ۖ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنِ اتَّقَىٰ যারা বড় বড় গোনাহ ও অশ্লীলকার্য থেকে বেঁচে থাকে ছোটখাট অপরাধ করলেও নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার ক্ষমা সুদূর বিস্তৃত। তিনি তোমাদের সম্পর্কে ভাল জানেন, যখন তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মৃত্তিকা থেকে এবং যখন তোমরা মাতৃগর্ভে কচি শিশু ছিলে। অতএব তোমরা আত্নপ্রশংসা করো না। তিনি ভাল জানেন কে সংযমী। (আন-নাযম:32) Those who

হে আল্লাহ মুসলমানদের হেফাযত কর। বিস্তারিত পডুন »

কুরবানীর মাসায়েল

(১) চুল-নখ না কাটা : উম্মে সালামাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা কুরবানী দেওয়ার এরাদা রাখে, তারা যেন যিলহজ্জ মাসের চাঁদ ওঠার পর হ’তে কুরবানী সম্পন্ন করা পর্যন্ত স্ব স্ব চুল ও নখ কর্তন করা হ’তে বিরত থাকে’।[1] (২) কুরবানীর পশু : এটা তিন প্রকার- উট, গরু ও ছাগল। দুম্বা ও ভেড়া ছাগলের মধ্যে গণ্য। প্রত্যেকটির নর ও মাদি। এগুলির বাইরে অন্য পশু দিয়ে কুরবানী করার প্রমাণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম থেকে পাওয়া যায় না। তবে অনেক বিদ্বান গরুর

কুরবানীর মাসায়েল বিস্তারিত পডুন »

মহানবী (ছা:) কে দেখে একটি উঠ যে কারণে কেঁদেছিলো

   আবূ জাফর আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে সওয়ারীর উপর তাঁর পিছনে বসালেন এবং আমাকে তিনি একটি গোপন কথা বললেন, যা আমি কাউকে বলব না। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঁচু জায়গা (দেওয়াল, ঢিবি ইত্যাদি) অথবা খেজুরের বাগানের আড়ালে মল-মূত্র ত্যাগ করা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতেন।’ (ইমাম মুসলিম এটিকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেছেন) বারক্বানী এতে মুসলিমের সূত্রে বর্ধিত আকারে খেজুরের বাগান’ শব্দের পর বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক আনসারীর বাগানে প্রবেশ করে সেখানে একটা উট দেখতে পেলেন।

মহানবী (ছা:) কে দেখে একটি উঠ যে কারণে কেঁদেছিলো বিস্তারিত পডুন »

Scroll to Top