সমাজিক ঐক্য ও সংহতি

একজন মুসলিম অপর মুসলিমের প্রতি প্রতিশোধ পরায়ণ হবে না

একজন মুসলমান অপর মুসলমানের প্রতি হত্যার উদ্দেশ্যে নিজো হাতকে সম্প্রসারিত করতে পারে না। প্রকৃত মুসলিম সদা নিজেকে নিবৃত রাখবে কবীরা গোণাহ থেকে।আল্লাহ তাআলা বলেন, لَئِنۡۢ بَسَطۡتَّ اِلَیَّ یَدَكَ لِتَقۡتُلَنِیۡ مَاۤ اَنَا بِبَاسِطٍ یَّدِیَ اِلَیۡكَ لِاَقۡتُلَكَ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ (হাবিল তার ভাই কাবিলকে বলেছিলেন) ‘আমাকে হত্যা করার জন্য তুমি আমার দিকে হাত বাড়ালেও আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য তোমার দিকে হাত বাড়াব না, আমি বিশ্ব জগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি’ (মায়েদা ৫/২৮)। আবু বাকরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, যখন দু’জন মুসলিম তাদের হাতিয়ার […]

একজন মুসলিম অপর মুসলিমের প্রতি প্রতিশোধ পরায়ণ হবে না বিস্তারিত পডুন »

হারাম উপার্জনের কারণ ও ক্ষতিকর দিক সমূহ

লেখক : ড. ইহ্সান ইলাহী যহীর (কুমিল্লা) হালাল জীবিকা উপার্জন করা ইসলামে অত্যাবশ্যকীয়। হালাল জীবিকা আত্মিক ও মানসিক প্রশান্তির অন্যতম উপায়। পক্ষান্তরে হারাম উপার্জনে মানবজাতির ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত প্রশান্তি দূরীভূত হয়। ফলে কারূণী অর্থনীতির ধনকুবেররা টাকার বিছানা-বালিশে শয়ন করেও অশান্তির দাবানলে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। অপরদিকে হালাল উপার্জনকারী খেটে খাওয়া মানুষ দু’চারটে ডাল-ভাত খেয়েও নিশ্চিন্ত মনে শান্তিতে দিনাতিপাত করে। তাই দুনিয়া ও আখিরাতের সার্বিক কল্যাণ লাভের জন্য হালাল জীবিকা অর্জনে ব্রতী হওয়া প্রত্যেক মুসলিমের উপর অবশ্য কর্তব্য। শরী‘আতে হালাল পন্থায় সম্পদ উপার্জনের জন্য যেমন

হারাম উপার্জনের কারণ ও ক্ষতিকর দিক সমূহ বিস্তারিত পডুন »

মুমিন ব্যতীত অপর মুমিনের চরিত্রের সাক্ষ্য গ্রহণীয় নয়

একজন মানুষকে পূর্ণ মু’মিন হতে হলে তাকে অবশ্যই উত্তম চরিত্রের অধিকারী হতে হবে। কিয়ামতের দিন উত্তম চরিত্র হবে সবচেয়ে ওযনদার ‘আমল। এজন্যই অত্র হাদীসে বলা হয়েছে, পরিপূর্ণ মু’মিন হলো ঐ ব্যক্তি যে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী চরিত্র ব্যাপক শব্দ। যার মধ্যে রয়েছে- সত্যবাদিতা, আমানতদারিতা, নম্রতা প্রভৃতি। রাসূলুল্লাহ (সা.) নবুওত প্রাপ্তির পূবেই এসকল গুণে গুণান্বিত হয়েছিলেন। অনুরূপ আমরা প্রকৃত মুমিন বা চরিত্রবান হতে চাইলে তা রপ্ত করার সাথে সাথে আমল বর্ধিত করতঃ মুমিনের সকল গুণাবলী রপ্ত করতে হবে। মু’মিনের আরো কিছু গুণ হলো সে হবে সহানুভূতিশীল, দয়ার্দ্র, কোমল

মুমিন ব্যতীত অপর মুমিনের চরিত্রের সাক্ষ্য গ্রহণীয় নয় বিস্তারিত পডুন »

প্রতিশোধের চেয়ে ক্ষমা শ্রেয়

দুনিয়াতে যুগে যুগে যালেম অত্যাচার করেছে, মযলুম তা সহ্য করেছেন। কিন্তু মযলুম ব্যক্তি যদি প্রতিশোধ না নিয়ে ধৈর্য ধারণ করে, তবে সে সফলকাম। ইউসুফ (আঃ) শত নির্যাতন ও যুলুমের স্বীকার হয়ে এবং প্রতিশোধ গ্রহণের ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তার ভাইদেরকে ক্ষমা করে দিয়ে বলেছিলেন,لَا تَثْرِيبَ عَلَيْكُمُ الْيَوْمَ يَغْفِرُ اللهُ لَكُمْ وَهُوَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِيْنَ ‘আজ তোমাদের বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নেই। আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করুন। তিনি মেহেরবানদের চেয়ে অধিক মেহেরবান’ (ইউসুফ ১২/৯২)।  ইউসুফ আলাইহিস সালাম ভ্রাতাদের নিজেদের অপরাধ স্বীকার ও ইউসুফ আলাইহিস সালাম-এর শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নেয়া ছাড়া উপায়

প্রতিশোধের চেয়ে ক্ষমা শ্রেয় বিস্তারিত পডুন »

সংস্কারমূলক প্রতিষ্ঠান : কল্যাণকর

প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় প্রতিযোগীতা নয়, বরং মান-সম্মত  পরিবেশ ও শিক্ষা চাই। সালাফী বা আহলুল হাদীছদের সমাজ সংস্কারমূলক যে কার্যক্রম ও বিশ্বাস তা হ’ল- ‘আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ ‘অহি’ পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ হ’ল অভ্রান্ত সত্যের চূড়ান্ত মানদন্ড। উক্ত অহি-র সত্যকে মানব জীবনের সকল দিক ও বিভাগে প্রতিষ্ঠা করা ও সেই আলোকে সমাজের আমূল সংস্কার সাধন করা। আর সেই লক্ষ্যে শিক্ষা সংস্কার অতিব জরুরী। কেননা জান্নাতের সে-ই মানুষ হতে হলে নৈতিক তথা দ্বীনের তথা কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষা অপরিহার্য। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যে কাজটির প্রতি বেশী জোর দেয়া

সংস্কারমূলক প্রতিষ্ঠান : কল্যাণকর বিস্তারিত পডুন »

স্বামীকে কষ্ট দিয়ো না

মুমিন স্বামীর অবাধ্য হওয়া কুফরী। স্বামী তার স্ত্রীর পরিচালক এবং অভিভাবক, সে যে কোনো কাজে তাকে আহবান করে সে আহবানে তাকে সাড়া দেয়া আবশ্যক, বিশেষ করে তার জৈবিক চাহিদা পূরণের আহবানে তাকে অবশ্যই সাড়া দিতে হবে। অত্র হাদীস সেদিকেই ইঙ্গিত করছে। সে যদি চুলায় রুটি তৈরিতেও লিপ্ত থাকে আর সে ছাড়া বিকল্প কোনো লোক না থাকে তবু তা মূলতবী রেখে স্বামীর আহবানে সাড়া দিবে। ইবনুল মালিক বলেন, এ রুটি যদি স্বামীর হয় তবেই এ হুকুম। কারণ স্বামী জানছে যে, সে রুটি তৈরিতে ব্যস্ত, এ সময়

স্বামীকে কষ্ট দিয়ো না বিস্তারিত পডুন »

আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি

ইসলামে দাওয়াতের গুরুত্ব অপরিসীম। দুনিয়াতে নবী-রাসূলগণ তাওহীদ তথা আল্লাহর দ্বীনকে সমুন্বত করার জন্য দাওয়াত প্রদান করেছেন। নবী-রাসূলগণ সকল প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে স্ব স্ব কওমের নিকটে তাওহীদের দাওয়াত পৌঁছানোর জন্য যে পথ ও পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন তা সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ। কেননা রাসূলুল্লাহ (ছা.) বলেন, بَلِّغُوا عَنِّي وَلَوْ آيَةً ِ ‘আমার পক্ষ হতে (মানুষের কাছে) একটি বাক্য হলেও পৌঁছিয়ে দাও’ (মিশকাত হা/১৯৮)আমাদের প্রিয় নবী রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) জাহেলী যুগে জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, يَا أَيُّهَا النَّاسُ قُولُوا لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ تُفْلِحُوْا، ‘হে লোক সকল! তোমরা বল,

আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়ার পদ্ধতি বিস্তারিত পডুন »

Advantages and disadvantages of Facebook

Written by Nafiz Al-MahmudClass- 10 (Science branch),Al-Markazul Islami As-salafi.Nawdapara, Rajshahi.(Also, awarded for it in class competition)…….Facebook, as a social media platform, has numerous advantages and disadvantages that impact users and society at large. Here are some key points: Advantages : Disadvantages Overall, Facebook is inappropriate for secondary students. Focusing on studying at this age is the hallmark of a good student. However, it is appropriate for a student to use Facebook while studying in a college or university. Because a university student develops the ability

Advantages and disadvantages of Facebook বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top