একজন কাঠমিস্ত্রীর অনুপ্রেরণা

_________________________________________ আল-আকসার ঘটনা শুরু হওয়ার পর নিজেকে নির্লিপ্ত রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। ইচ্ছে করেই পত্রিকা দেখছিলাম না। কারণ, ইহুদী কুত্তাদের হাতে ফিলিস্তিনি বোনদের নির্যাতনের ছবি দেখার সাহস খুঁজে পাচ্ছিলাম না। কিন্তু আল আকসার এই ঘোরতর দুর্দিনে দু’কলম হলেও না লেখলে নিজেকে মুসলমান ভাবতে কষ্ট হচ্ছে। অন্তত নিজের মনকে শান্তনা দেয়ার জন্য হলেও কিছু লেখা দরকার। তাই এলোমেলোভাবে দুয়েকটি ভাবনা শেয়ার করছি। এক. ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে হযরত উমার রা এর খেলাফত আমলে আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রা এর নেতৃত্বে মুসলমানরা কুদস জয় করে। ১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ক্রুসেড […]

একজন কাঠমিস্ত্রীর অনুপ্রেরণা বিস্তারিত পডুন »

আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব পরিচিতি : প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (৭৩) বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা ইসলামী চিন্তাবিদ, শিক্ষাবিদ ও গবেষক। তিনি জাতীয়ভিত্তিক ধর্মীয় সংগঠন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমানে সংগঠনটির আমীর হিসাবে দায়িত্বরত আছেন। তিনি গবেষণাধর্মী মাসিক ‘আত-তাহরীক’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সম্পাদক। তাঁর অধীনে বেশ কয়েকটি সমাজকল্যাণমূলক সংস্থা পরিচালিত হয়। ২০১৬ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে প্রফেসর হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি : বাংলা ১৩৫৪ সালের ২রা মাঘ মোতাবেক ১৫ই জানুয়ারী ১৯৪৮ রবিবার দিবাগত রাত ১১-টায় তিনি বর্তমান সাতক্ষীরা যেলার সদর থানাধীন বুলারাটি গ্রামের সম্ভ্রান্ত

আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব পরিচিতি : প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব বিস্তারিত পডুন »

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

—লিলবর আল-বারাদী মানব সমাজে ‘শিক্ষা’ হ’ল একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীবনের সফলতা ও বিকাশ লাভের অন্যতম বাহন হ’ল ‘শিক্ষা’। শিক্ষার মাধ্যমেই মানুষের মধ্যে জাগ্রত হয় বিবেক ও সুপ্রবৃত্তি। আর এ জন্যেই বলা হয়, শিক্ষাই হচ্ছে একটি সভ্য সমাজ ও জাতির মেরুদন্ড। সুতরাং শিক্ষা ব্যতিত কোন মানব, সমাজ ও জাতি কখনও উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে সক্ষম নয়। সভ্যতা, সম্মান, মর্যাদা এবং সকল প্রকার সাফল্য ও উন্নতির মূল চাবিকাঠি হ’ল শিক্ষা। শিক্ষার মানদন্ডে প্রত্যেকের স্ব স্ব মর্যাদা পরিলক্ষিত হয়। আর শিক্ষার মর্যাদার মানদন্ডে প্রকৃত মানুষ ও ইতর প্রাণির এ

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ বিস্তারিত পডুন »

মানব জীবনে সূদের ক্ষতিকর প্রভাব

ভূমিকা : ইসলামে সূদ হারাম। কুরআন ও হাদীছ দ্বারা এটা প্রমাণিত। এই বিষয়টি জানার পরেও মানুষ সূদ খায়। সূদী লেনদেন করে। দুনিয়া ও আখিরাতে এর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। এ সম্পর্কেই আলোচ্য নিবন্ধে আলোচনা করা হ’ল।- সূদের পরিচয় ও প্রকার : ‘রিবা’ অর্থ সূদ। ‘রিবা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ অতিরিক্ত, বর্ধিত। মূলধনের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে সূদ বলে। মোটকথা বাকীতে কিংবা নগদে সমজাতীয় পণ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে মূল পণ্যের অতিরিক্ত যা কিছু গ্রহণ করা হয়, তাকে ইসলামী শরী‘আতে সূদ বলা হয়। যেমন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,اَلذَّهَبُ بِالذَّهَبِ وَالْفِضَّةُ بِالْفِضَّةِ

মানব জীবনে সূদের ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তারিত পডুন »

হে মানুষ! আল্লাহকে লজ্জা কর

— মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- اسْتَحْيُوا مِنَ اللَّهِ حَقَّ الْحَيَاءِ. قَالَ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا لَنَسْتَحْيِى وَالْحَمْدُ لِلَّهِ. قَالَ : لَيْسَ ذَاكَ وَلَكِنَّ الاِسْتِحْيَاءَ مِنَ اللَّهِ حَقَّ الْحَيَاءِ أَنْ تَحْفَظَ الرَّأْسَ وَمَا وَعَى وَتَحْفَظَ الْبَطْنَ وَمَا حَوَى وَتَتَذَكَّرَ الْمَوْتَ وَالْبِلَى وَمَنْ أَرَادَ الآخِرَةَ تَرَكَ زِينَةَ الدُّنْيَا فَمَنْ فَعَلَ ذَلِكَ فَقَدِ اسْتَحْيَا مِنَ اللَّهِ حَقَّ الْحَيَاءِ- হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, তোমরা আল্লাহকে লজ্জা কর সত্যিকারের লজ্জা। আমরা

হে মানুষ! আল্লাহকে লজ্জা কর বিস্তারিত পডুন »

মৃত্যুকে স্মরণ

প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ : جَاءَ جِبْرِيلُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ : يَا مُحَمَّدُ، عِشْ مَا شِئْتَ فَإِنَّكَ مَيِّتٌ، وَأَحْبِبْ مَنْ أَحْبَبْتَ فَإِنَّكَ مَفَارِقُهُ، وَاعْمَلْ مَا شِئْتَ فَإِنَّكَ مَجْزِيٌّ بِهِ. ثُمَّ قَالَ : يَا مُحَمَّدُ شَرَفُ الْمُؤْمِنِ قِيَامُ اللَّيْلِ وَعِزُّهُ اسْتِغْنَاؤُهُ عَنِ النَّاسِِ- رواه الحاكم بإسناد صحيح অনুবাদ : সাহল বিন সা‘দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, জিব্রীল এসে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বললেন, হে মুহাম্মাদ! যতদিন খুশী জীবন যাপন কর। কিন্তু মনে রেখ তুমি মৃত্যুবরণ

মৃত্যুকে স্মরণ বিস্তারিত পডুন »

দ্বন্দ্ব নিরসন

—মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব وَإِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ اقْتَتَلُوا فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا فَإِنْ بَغَتْ إِحْدَاهُمَا عَلَى الْأُخْرَى فَقَاتِلُوا الَّتِي تَبْغِي حَتَّى تَفِيءَ إِلَى أَمْرِ اللهِ فَإِنْ فَاءَتْ فَأَصْلِحُوا بَيْنَهُمَا بِالْعَدْلِ وَأَقْسِطُوا إِنَّ اللهَ يُحِبُّ الْمُقْسِطِينَ- إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ فَأَصْلِحُوا بَيْنَ أَخَوَيْكُمْ وَاتَّقُوا اللهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ- (الحجرات ৯-১০)- ‘যদি মুমিনদের দুই দল পরস্পরে যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তাহ’লে তোমরা তাদের মধ্যে সন্ধি করে দাও। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর সীমালংঘন করে, তাহ’লে তোমরা ঐদলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, যে সীমালংঘন করে। যতক্ষণ না তারা আল্লাহর নির্দেশের (সন্ধির) দিকে

দ্বন্দ্ব নিরসন বিস্তারিত পডুন »

পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য

–মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُوا إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُلْ لَهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا- وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُلْ رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا- رَبُّكُمْ أَعْلَمُ بِمَا فِي نُفُوسِكُمْ إِنْ تَكُونُوا صَالِحِينَ فَإِنَّهُ كَانَ لِلْأَوَّابِينَ غَفُورًا- (إسراء 23-25)- ‌‌‘আর তোমার প্রতিপালক আদেশ করেছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারু উপাসনা করো না এবং তোমরা পিতা-মাতার প্রতি সদাচরণ করো। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়ে যদি তোমার নিকট বার্ধক্যে উপনীত হন,

পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top