এমন বউ, জান্নাতের ঢেউ

লিলবর আল-বারাদী হাজেরার মৃত্যুর পর ইবরাহীম (আঃ) যখন ইসমাঈলকে দেখতে যান, তখন তার স্ত্রীকে কুশলাদি জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘আমরা খুব অভাবে ও কষ্টের মধ্যে আছি’। জবাবে তিনি বলেন, তোমার স্বামী এলে তাকে আমার সালাম দিয়ে বলো যে, তিনি যেন দরজার চৌকাঠ পাল্টে ফেলেন’। পরে ইসমাঈল বাড়ী ফিরলে ঘটনা শুনে বলেন, উনি আমার আববা এবং তিনি তোমাকে তালাক দিতে বলেছেন। ফলে ইসমাঈল স্ত্রীকে তালাক দেন ও অন্য স্ত্রী গ্রহণ করেন। পরে একদিন পিতা এসে একই প্রশ্ন করলে স্ত্রী বলেন, আমরা ভাল ও সচ্ছলতার মধ্যে আছি […]

এমন বউ, জান্নাতের ঢেউ বিস্তারিত পডুন »

জুমআর ছালাতের গুরুত্ব (সংকলিত)

সূচনা : ১ম হিজরীতে জুম‘আ ফরয হয় এবং হিজরতকালে ক্বোবা ও মদীনার মধ্যবর্তী বনু সালেম বিন ‘আওফ গোত্রের ‘রানূনা’ (رانوناء) উপত্যকায় সর্বপ্রথম রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) জুম‘আর ছালাত আদায় করেন।[1] যাতে একশত মুছল্লী শরীক ছিলেন।[2] তবে হিজরতের পূর্বে মদীনার আনছারগণ আপোষে পরামর্শক্রমে ইহুদী ও নাছারাদের সাপ্তাহিক ইবাদতের দিনের বিপরীতে নিজেদের জন্য একটি ইবাদতের দিন ধার্য করেন ও সেমতে আস‘আদ বিন যুরারাহ (রাঃ)-এর নেতৃত্বে মদীনার বনু বায়াযাহ গোত্রের নাক্বী‘উল খাযেমাত (نَقِيعُ الْخَضِمَاتِ) নামক স্থানের ‘নাবীত’ (هَزْمُ النَّبِيْتِ) সমতল ভূমিতে সর্বপ্রথম জুম‘আর ছালাত চালু হয়। যেখানে চল্লিশ জন মুছল্লী

জুমআর ছালাতের গুরুত্ব (সংকলিত) বিস্তারিত পডুন »

ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের জন্ম ও তাদের দাবীর যথার্থতা

 লিলবর আল-বারাদী বিশ্ব মানচিত্রে ফিলিস্তীন রাষ্ট্রের অবস্থান মুসলিম বিশ্বের নিকটে এক জাতিগত প্রাণস্পন্দন স্বরূপ। কেননা সেখানে অসংখ্য নবী ও রাসূলের আগমন ঘটেছে। বিশেষ করে মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর আগমন ফিলিস্তীনের প্রতি সমগ্র মুসলিম জাতির এক বিরাট হৃদ্যতার কারণ। কিন্তু খ্রিষ্টান ও ইহুদী সাম্রাজ্যবাদ মুসলিম বিশ্বকে বিমূঢ় ও হতবাক করে ১৯১৮ সালে ফিলিস্তীন ভূখন্ডের একাংশকে ইহুদীদের ‘স্বাধীন আবাসভূমি’ হিসাবে ঘোষণা করে। শুরু হয় মুসলিমদের উপর অত্যাচারের স্টীমরোলার। ঘোষিত হয় ফিলিস্তীনে মুসলমান উজাড়ের পরিকল্পনা। অবশেষে জোটবদ্ধ হয় পাশ্চাত্যের সকল দেশ ও জাতি। নিম্নে ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের

ফিলিস্তীনে ইহুদীবাদের জন্ম ও তাদের দাবীর যথার্থতা বিস্তারিত পডুন »

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম

লিলবর আল-বারাদী ভূমিকা: তিনিই (আল্লাহ) তাঁর রাসূরকে প্রেরন করেছেন হিদায়েত ও সত্য দ্বীনসহ সকল দিনের শ্রেষ্ঠত্ব দানের জন্য। (সূরা  সাফফাত-৯ ও ফাতহ-২৮)। দ্বীন  ইসলাম সুপ্রতির্ষ্ঠিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক জাতির জন্যে যুগে যুহে নবী রাসূল প্রেরিত হয়েছে । আমাদের আখেরী নবী (ছাঃ)  উম্মাতে মুহাম্মাদীর জন্য রহমত স্বরুপ। (আম্বিয়া-১০৭)। দ্বীন ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে অক্লান্ত পরিশ্রম, অমানুষিক নির্যাতন, অকথ্য নির্যাতন নিরবে নিভৃতে সহ্য করেছেন । যদিও এ ব্যপারে মহান আল্লাহ হুঁসিয়ার উল্লেখ করে বলেন, আমি তো তোমাকে সমাত্র মানব জাতির প্রতি সুসংবাদ দাতা

আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের শত্রুদের পরিণাম বিস্তারিত পডুন »

বিশ্ব ভালবাসা দিবস: প্রগতির আড়ালে অশ্লীলতার বিজ্ঞাপন

লিলবর আল-বারাদী এক নোংরা ও জঘন্য ইতিহাসের স্মৃতিচারণের নাম বিশ্ব ভালবাসা দিবস। এই দিবস প্রগতির নামে নব আবিষ্কৃত পশ্চিমা অপসাংস্কৃতি। এই ইতিহাসটি অনেক পুরোনো। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় যে, যিশু খ্রীষ্ট আগমণের পূর্বে পৌত্তলিকরা দেবতার পূজা করতো এবং দেবতার নামে নানা রকমের আচার অনুষ্টানাদি পালন করতো। অনুষ্টানের কর্মসূচির মধ্যে ছিল যুবতিদের নামে লটারী করা হত। অর্থ্যাৎ লটারিতে যে যুবতির নাম যে যুবকের ভাগ্যে পড়তো, সে যুবক আগামী এক বছর ঐ দিন আসার আগ পর্যন্ত তার সাথে লিভ দুগেদার করবে। ঐদিনকে যুবতি বন্টনের দিনও বলা হতো।

বিশ্ব ভালবাসা দিবস: প্রগতির আড়ালে অশ্লীলতার বিজ্ঞাপন বিস্তারিত পডুন »

অশ্লীলতার পরিণাম ঘাতক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব

লিলবর আল-বারাদী বর্তমানে আমাদের দেশে অশ্লীলতার সয়লাব চলছে। ফলে নানা রকম মরণব্যাধি মহামারীর আকারে ধেয়ে আসছে। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশার ফলে অশ্লীলতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এ কারণে প্রতিনিয়ত ব্যভিচারের প্রসার ঘটছে এবং মানুষ জটিল সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচারের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া, মোনিলিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, জেনিটাল হার্পিস, জেনিটাল ওয়ার্টস প্রভৃতি মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। আর ঘাতক ব্যাধি এইডস ও এ্যাবোলা এখন অপ্রতিরোদ্ধ মরণ ব্যাধি। অথচ অশ্লীলতার নিকটবর্তী হ’তে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ইসলামে। মহান আল্লাহ বলেন, وَلَا تَقْرَبُوا الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ

অশ্লীলতার পরিণাম ঘাতক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বিস্তারিত পডুন »

প্রগতির নামে আধুনিকতা না-কি অশ্লীলতা

লিলবর আল-বারাদী ইসলাম হলো মহান আল্লাহ মনোনীত ধর্ম এবং সার্বিক সুস্থ্যতা ও সমাধানের একমাত্র নির্ভুল ও স্বচ্ছ  পথপ্রর্দশক। সুস্থ্য উপায়ে বাঁচার গ্যারান্টিসহ সমস্ত জীবনের শান্তি ও নিরাপত্তা আছে একমাত্র ইসলামের কল্যাণকর জীবন বিধানে। কারণ ইসলাম তথা পবিত্র কুরআন ও ছহীহ সুন্নাত মানব জাতির কল্যাণার্থে প্রেরিত হয়েছে। আর এই জীবন বিধানে যত প্রকার আদেশ নির্দেশ প্রদান করেছে তা যেমন মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রে বাস্তবে প্রমাণ করেছে যে চিরস্থায়ী সাফল্যের যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী, তেমন অন্য কোন ধর্ম বা মতবাদ অনুরূপ সফলতা অর্জন করতে পারেনি। ইসলামের এই পরিপূর্ণ

প্রগতির নামে আধুনিকতা না-কি অশ্লীলতা বিস্তারিত পডুন »

আমরা কি আল্লাহর পথে হক্বের তালাস করছি?

আল্লাহ কি বলেন এ বাপারে কুরআন থেকে জেনে নেই وَالَّذِينَ جَاهَدُوا فِينَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا ۚ وَإِنَّ اللَّهَ لَمَعَ الْمُحْسِنِينَ [٢٩:٦٩] যারা আমার পথে সাধনায় আত্মনিয়োগ করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সাথে আছেন ( সুরা আল-আনকাবুত আয়াত নং-৫৯)। তাই আপনাকে হক এর তালাস করতে হবে ,আপনি বাপদাদার কাছ থেকে যা পেয়েছেন তাই নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন তার নাম হাক নয়, আপনি সালমান ফারসি রাঃ জীবনি থেকে শিক্ষা নেওয়া অবশ্যই উচিৎ কেন জানেন ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর হায়াৎ পেয়েছিলেন তিনি,বিভিন্ন বণনা অনুযিয়ি

আমরা কি আল্লাহর পথে হক্বের তালাস করছি? বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top