আক্বীদাহ বা বিশ্বাস

আঙ্গুলের ছাপ সম্পর্কে অজানা তথ্য

ধীরে ধীরে স্বাক্ষরতা তথা লেখার প্রচলন উঠে যাবে এবং স্বাক্ষরের পরিবর্তে ফিঙ্গার প্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপের প্রচলন শুরু হবে। কেননা বর্তমান এআই-এর যুগে স্বাক্ষর নকল করা অতিব সহজ হয়ে যাবে। কিন্তু আঙ্গুলের ছাপ নকল করা অসম্ভব হবে। কেননা প্রত্যেক ব্যক্তির আঙ্গুলের ছাপ আলাদা আলাদা ভাবে সনাক্ত করা হয়। কারো সাথে কারু মিল পাওয়া যায় না এবং কিয়ামত পর্যন্ত যাবেও না। আঙ্গুলের ছাপ কি ? আঙ্গুলের ছাপ হল আঙ্গুলের ছাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য। যা কোন কঠিন পদার্থ আঙ্গুলের মাধ্যমে স্পর্শ করলে সৃষ্ট হয়। মানুষের ত্বকের ‘eccrine […]

আঙ্গুলের ছাপ সম্পর্কে অজানা তথ্য বিস্তারিত পডুন »

ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা পাঠের বিধান

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, مَنْ صَلَّى صَلَاةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ فَهِيَ خِدَاجٌ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ যে ব্যক্তি সালাতআদায় করল, যার মধ্যে ’কুরআনের মা’ অর্থাৎ সূরাহ ফাতিহা পাঠ করল না, তার ঐ সালাতত্রুটিপূর্ণ, তার সালাত ত্রুটিপূর্ণ, তার সালাত ত্রুটিপূর্ণ, অসম্পূর্ণ। (আবু দাউদ হা/৮২১, ছহীহুল জামি হা/৬৩৫৯)। (যারা ইমামের পেছনে সালাতে উপস্থিত থেকেও সূরা ফাতিহা পাঠ করে না, তাদের সালাত অসম্পূর্ণ হবে। কিন্তু সালাত বাতিল হবে না।) বর্ণনাকারী বলেন, আমি আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আমি যখন ইমামের পিছনে থাকি, তখন কিভাবে

ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা পাঠের বিধান বিস্তারিত পডুন »

রুকু পেলে রাক‘আত পাওয়া হয় কি-না

কেউ কোনো সালাতের একটি রাকাত জামা‘আতের সাথে পেলেই সে পুরো জামা‘আত পেয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। তবে রুকু’ পেলেই কোনো রাকাত পেয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। নতুবা নয়: আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنْ الصَّلَاةِ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلَاةَ». “যে ব্যক্তি কোনো সালাতের একটি রাকাত (ইমামের সাথে) পেলো সে যেন পুরো সালাতই ইমামের সাথে পেলো”। (বুখারী হা/৫৮০ মুসলিম হা/৬০৭)। আবু বাকরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, তিনি একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রুকু অবস্থায়

রুকু পেলে রাক‘আত পাওয়া হয় কি-না বিস্তারিত পডুন »

বাহাঈ ধর্মের উৎপত্তি ও পরিচয়

উরোপীয় রেনেসাঁর অন্যতম মূল সুর ছিলো ইহজাগতিকতাবাদ। চার্চের অনাচার এবং ব্যক্তিজীবনে ধর্মগুরুর হস্তক্ষেপে অতিষ্ঠরা এই সুযোগে ছুড়ে ফেলে দেয় ধর্মকে। সেই ধারণায় প্রভাবিত হয় পূর্ব-পশ্চিম সর্বত্র। প্রচণ্ড ধার্মিকও ভাবতে থাকে নতুন করে। সত্যিই কি ফুরিয়ে গেছে ধর্মের প্রয়োজন? উত্তর দেবার জন্যই যেন আগমন ঘটলো নতুন এক বিশ্বাসের, বাহাই ধর্ম। প্রভুর একত্ববাদের পাশাপাশি যেখানে প্রাধান্য পেয়েছে মানবজাতির একত্ব ও ধর্মের সামঞ্জস্য। বাহাউল্লাহ বলেছেন- সকল মানুষ এবং সকল জাতি একটা মাত্র পরিবার। এক পিতার সন্তান। তাদের সেভাবেই থাকা উচিত, যেভাবে ভাইবোনেরা একে অপরের সাথে থাকে। বাহাই মতবাদ

বাহাঈ ধর্মের উৎপত্তি ও পরিচয় বিস্তারিত পডুন »

কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্বে যে যুদ্ধ

বনী ইসরাঈল চিরদিন লানত পাওয়ার হক্বদার। মুসলিম ঈমানে বলিয়ান হয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ালেই ভীতু জাতি তলপিতলপা ফেলে পালিয়ে যাবে। নাফি’ ইবনু ’উতবাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: তোমরা ’আরব উপদ্বীপে যুদ্ধ অভিযান চালাবে এবং আল্লাহ তা’আলা তোমাদেরকে তাতে বিজয়ী করবেন। অতঃপর পারস্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, তাতেও আল্লাহ তা’আলা তোমাদেরকে জয়যুক্ত করবেন। তারপর রূমকদের (রোমানদের) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, এটাতেও আল্লাহ তা’আলা তোমাদেরকে জয়যুক্ত করবেন। অবশেষে তোমরা দাজ্জালের বিরুদ্ধে লড়াই করবে, তাতেও আল্লাহ তা’আলা তোমাদেরকে বিজয়ী করবেন। (মুসলিম হা/২৯০০), মুসনাদে আহমাদ হা/১৫৪১, ছহীহুল জামি’

কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্বে যে যুদ্ধ বিস্তারিত পডুন »

যুলুম করা আমার (আল্লাহর) জন্য এবং তোমাদের জন্যও হারাম

আবূ যার গিফারী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহ তা’আলার নাম করে যেসব হাদীস বর্ণনা করেছেন তার অন্যতম একটি হলো আল্লাহ তাবারক ওয়াতা’আলা বলেন, অংশ-১. হে আমার বান্দাগণ! আমি আমার ওপর যুলম করাকে হারাম করে দিয়েছি। যুলম করা আমার জন্য যা, তোমাদের জন্যও তা। তাই আমি তোমাদের জন্যও যুলম করা হারাম করে দিয়েছি। অতঃপর পরস্পরের প্রতি যুলম করো না। ব্যাখ্যা:  (قَالَ: يَا عِبَادِىْ) ইমাম ত্বীবী বলেন, জিন্ এবং মানব উভয়কে সম্বোধন করা হয়েছে, তাদের মাঝে পাপ-পুণ্য পর্যায়ক্রম হওয়ার কারণে। অত্র সম্বোধনে ফেরেশতারাও সম্বোধিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। (حَرَّمْتُ الظُّلْمَ عَلٰى نَفْسِىْ) অর্থাৎ-

যুলুম করা আমার (আল্লাহর) জন্য এবং তোমাদের জন্যও হারাম বিস্তারিত পডুন »

একজন মুসলিম অপর মুসলিমের প্রতি প্রতিশোধ পরায়ণ হবে না

একজন মুসলমান অপর মুসলমানের প্রতি হত্যার উদ্দেশ্যে নিজো হাতকে সম্প্রসারিত করতে পারে না। প্রকৃত মুসলিম সদা নিজেকে নিবৃত রাখবে কবীরা গোণাহ থেকে।আল্লাহ তাআলা বলেন, لَئِنۡۢ بَسَطۡتَّ اِلَیَّ یَدَكَ لِتَقۡتُلَنِیۡ مَاۤ اَنَا بِبَاسِطٍ یَّدِیَ اِلَیۡكَ لِاَقۡتُلَكَ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اللّٰهَ رَبَّ الۡعٰلَمِیۡنَ (হাবিল তার ভাই কাবিলকে বলেছিলেন) ‘আমাকে হত্যা করার জন্য তুমি আমার দিকে হাত বাড়ালেও আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য তোমার দিকে হাত বাড়াব না, আমি বিশ্ব জগতের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি’ (মায়েদা ৫/২৮)। আবু বাকরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, যখন দু’জন মুসলিম তাদের হাতিয়ার

একজন মুসলিম অপর মুসলিমের প্রতি প্রতিশোধ পরায়ণ হবে না বিস্তারিত পডুন »

গণতন্ত্রপন্থী আহলেহাদীসদের সমীপে

আইয়্যামে জাহিলিয়্যাত দ্বারা তাওহীদ ও নুবুওয়্যাত সম্পর্কে অজ্ঞতাকে উদ্দিষ্ট করা হয়েছে। আইয়্যামে জাহিলিয়্যাতের পর নবী (সা.) -এর আগমনের বরকতে আল্লাহ তা’আলা অশেষ কল্যাণ প্রদান করেছেন এবং কুফর ও ভ্রষ্টতার ভিত্তি ধ্বংস করে দিয়েছেন। অতঃপর আবার অকল্যাণ সংঘটিত হবে এবং তারপর আবারো কল্যাণ আসবে, তবে তার সাথে আঁধারও থাকবে। এ সময় লোকজন দ্বীনের সাথে সুন্নতের পরিপন্থী বিষয়সমূহ দ্বীন হিসেবে পালন করবে এবং নবী  (সা.)-এর তরীকা ছেড়ে ভিন্ন তরীকা গ্রহণ করবে। শেষ যামানায় এমন কিছু দা’ঈ বা ‘আলিমের আবির্ভাব হবে যারা মানুষকে ভ্রষ্টতার দিকে আহ্বান করবে, সন্দেহ

গণতন্ত্রপন্থী আহলেহাদীসদের সমীপে বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top