আক্বীদাহ বা বিশ্বাস

আল্লাহর জন্য তাকবীর দেয়ার বিধান

তাকবীর দেয়া সওয়াবের কাজ। আমরা প্রত্যেক দলের শ্লোগান যখন বলি, তখন ইসলাম পন্থী দলগুলোও একটি শ্লোগান ঠিক করেছেন। কেহ নারায়ে তাকবীর, লিল্লাহে তাকবীর ইত্যাদি। নারায়ে (نعره) শব্দটি উর্দূ। অর্থ: ধ্বনী বা উচ্চ আওয়াজ। তাকবীর শব্দটি আরবী। যার অর্থ: আল্লাহর বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব। আর লিল্লাহে আরবী শব্দ। যার অর্থ আল্লাহর জন্য। তবে জন সন্মুখে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়ার বিধান রয়েছে। তবে রাসূল (ছাঃ) এটাকে থামিয়েও দিয়ে ছিলেন। যেমন – আবূ মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন খায়বার যুদ্ধের জন্য বের হলেন কিংবা […]

আল্লাহর জন্য তাকবীর দেয়ার বিধান বিস্তারিত পডুন »

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে

দ্বীন ও দুনিয়া আলাদা কোন বিষয়বস্তু নয়। দ্বীন দ্বারা দুনিয়া একই রেখাতে পরিচালিত হবে। আর যারা আলাদা করেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সার্বক্ষণিক আল্লাহর যিকির ও পরকালের বিষয়ে চিন্তা করা ও আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকা এবং কোন কোন সময় তা ছেড়ে দেয়া ও দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত থাকা জায়েয রয়েছে। তবে হ্যা বৈষয়িক বিষয়ে চলাফেরা করার জন্য সৎসঙ্গ অপরিহার্য। এই সৎসঙ্গ পাওয়া সম্ভব দ্বীনি পরিবেশে দ্বীনদার বন্ধুদের সাহচার্যে। আর এটা সম্ভব জামাআতবদ্ধ জীবন যাপনের ফলে। প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সন্তান-সন্ততি সকলের প্রভাব রয়েছে এই দ্বীনি পরিবেশের। যেকোন মূল্যে

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয়

দ্বীন আপনার ফেৎরাতগত বিষয়। এটা সকলের মধ্যেই রয়েছে যা কারু সঞ্চালিত হয় আবার কারু বিকৃত হয় আবার কারু তা সীসা ঢালা রুদ্ধদ্বারের মত আবদ্ধ হয়ে যায়। এর অন্যতম দায়বদ্ধ মানুষের পিতা-মাতা। পিতা-মাতা তার সন্তানকে ফেৎরাতের পথ থেকে তাগুতের পথে হাটতে সাহায্য সহযোগীতা করে। অনেক সময় দেখা যায় কোন কোন মানুষের জীবনের কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পরে ফিৎরাতের সঞ্চালন তার ক্বালবে নাড়া দেয় এবং তা বেগবান হয়। তখন তারা দ্বীনের পথ তালাশ করে এবং সঠিক দিন খুজে ফিরে। দ্বীন খুজে পাওয়ার পরে কিছু সমস্যা পরিলক্ষিত হয়,

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয় বিস্তারিত পডুন »

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত

 ‘গণতন্ত্র’ শব্দটির ব্যুত্পত্তিগত অর্থ জনগণেরক্ষমতা। অর্থাত্ সরকার বা শাসন ব্যবস্থা যখন জনঅভিমত দ্বারা পরিচালিত হয় তখন তাকে গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা বলেআখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তার মানে সরকার পরিচালনায় যখন জনগণেরঅভিমত প্রতিফলিত হয় তখন উক্ত শাসন ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক সরকার বা গণতান্ত্রিকশাসন ব্যবস্থা বলা হয়। আমেরিকার তদানীন্তন প্রেসিডেন্টআব্রাহাম লিংকন তাঁর গেটিসবার্গ এড্রেস-এ বলেছিলেন, গণতন্ত্র জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা গঠিত সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার। গণতন্ত্র সম্পর্কে বিভিন্ন জন বিভিন্নঅভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। শুধু তাই নয়, সারাবিশ্ব আজ গণতন্ত্রের প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। অনেকে বলেন, প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীতে গণতন্ত্র বাজনগণের শাসন বলে কিছু নেই। তাদের মতে, ‘গণতন্ত্র’ একটি মুখরোচক শব্দ

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত বিস্তারিত পডুন »

আল্লাহর ও তাঁর রাসূল সম্পর্কে সঠিক আক্বীদাহ

আল্লাহ নিরাকার সত্তা নন। বরং তাঁর নিজস্ব আকার রয়েছে। এটাই আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা‘আতের আক্বীদা। এতে কোন কল্পিত ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তি সৃষ্টির অবকাশ নেই। কেননা কুরআনের অসংখ্য আয়াত ও হাদীছে আল্লাহর হাত, পা, চেহারা তথা আকার-আকৃতির প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে তা সৃষ্টিজগতের কোন কিছুর সাথে তুলনীয় নয়। আল্লাহ আরশে সমুন্নীত এবং তিনি অবশ্যই অবতরণ করেন, যেভাবে অবতরণ করা তাঁর মর্যাদার উপযোগী হয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রতি রাতের তৃতীয় প্রহরে নিম্ন আকাশে অবতরণ করেন এবং ফজর পর্যন্ত বান্দাদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, কে আছ আমাকে

আল্লাহর ও তাঁর রাসূল সম্পর্কে সঠিক আক্বীদাহ বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনী ইলমে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট

‘আক্বীদাহ ও দ্বীনী বিষয়ের ‘ইলম ছাড়াই সংস্কৃতি, সাংবাদিকতা ও রাজনৈতিক কাজ-কর্মে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা ব্যক্তির কোনো উপকার হয় না। বরং অহেতুক কাজে সময় অপচয় করা হয় মাত্র। সে হক্ব ও বাতিলের মাঝে পার্থক্য নিরূপণ করতে পারে না। অনেক ‘আক্বীদাহ জ্ঞানহীন ব্যক্তি এসকল কাজে লিপ্ত হয়ে নিজে পথভ্রষ্ট হয় এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করে। তাদের নিকট সুস্পষ্ট কোনো ‘ইলম না থাকার কারণে তারা মানুষকে সংশয়ে ফেলে দেয়। এটা বিশেষ করে রাজনৈতিক আন্দোলনকারী দলবাদীরা যারা তাদের আলোচনা, বক্তৃতায়, বাণী ও লিখনিতে বিভিন্ন মুসলিম সমাজে রাজনৈতিক গোলযোগ সৃষ্টি করে।

দ্বীনী ইলমে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিস্তারিত পডুন »

দরসে হাদীছ : আখিরাতে আল্লাহর বিচার ফয়সালা

আল্লাহ তা‘আলা যখন বিচারের মাঠে বান্দার আমলের বিচার করবেন, তখন তিনি এই নিয়াতের প্রতি লক্ষ্য রেখে বিচার কার্য পরিচালনা করবেন। কেননা ইহা এমন একটি অদৃশ্য বিষয় যা কেবল কোন ব্যক্তির ক্বলব বা অন্তরের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে। মানুষ যেমন ইচ্ছা করবে তার প্রতিদানও অনুরূপ হবে। আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে কতিপয় সাহাবী তাঁকে বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল! কিয়ামত দিবসে আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে দেখতে পাব? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হ্যাঁ। তিনি আরো বললেনঃ দুপূরে মেঘমুক্ত

দরসে হাদীছ : আখিরাতে আল্লাহর বিচার ফয়সালা বিস্তারিত পডুন »

দরসে হাদীস : সর্বশেষ জান্নাতি ব্যক্তি

তাওহীদের ঘোষনাকারী ও সিজদাকারী ব্যক্তি যে আল্লাহ্র সন্মূখে নিজেই নিজের সুপারিশ করবে এবং সবার শেষে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, ছাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমরা কি ক্বিয়ামতের দিন আমাদের রবকে দেখতে পাব? তিনি বললেন, ‘মেঘমুক্ত পূর্ণিমার রাতের চাঁদকে দেখার ব্যাপারে তোমরা কি সন্দেহ পোষণ করো?’ তাঁরা বললেন, না ইয়া রাসূলুল্লাহ! তিনি বললেন, ‘মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য দেখার ব্যাপারে কি তোমাদের কোন সন্দেহ আছে?’ সবাই বললেন, না। তখন তিনি বললেন, ‘নিঃসন্দেহে তোমাদেরকে আল্লাহ্ তা‘আলা বলবেন, যে যার উপাসনা করত সে যেন

দরসে হাদীস : সর্বশেষ জান্নাতি ব্যক্তি বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top