কুরআন-সুন্নাহ ও বিজ্ঞান

আঙ্গুলের ছাপ সম্পর্কে অজানা তথ্য

ধীরে ধীরে স্বাক্ষরতা তথা লেখার প্রচলন উঠে যাবে এবং স্বাক্ষরের পরিবর্তে ফিঙ্গার প্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপের প্রচলন শুরু হবে। কেননা বর্তমান এআই-এর যুগে স্বাক্ষর নকল করা অতিব সহজ হয়ে যাবে। কিন্তু আঙ্গুলের ছাপ নকল করা অসম্ভব হবে। কেননা প্রত্যেক ব্যক্তির আঙ্গুলের ছাপ আলাদা আলাদা ভাবে সনাক্ত করা হয়। কারো সাথে কারু মিল পাওয়া যায় না এবং কিয়ামত পর্যন্ত যাবেও না। আঙ্গুলের ছাপ কি ? আঙ্গুলের ছাপ হল আঙ্গুলের ছাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য। যা কোন কঠিন পদার্থ আঙ্গুলের মাধ্যমে স্পর্শ করলে সৃষ্ট হয়। মানুষের ত্বকের ‘eccrine […]

আঙ্গুলের ছাপ সম্পর্কে অজানা তথ্য বিস্তারিত পডুন »

তাহাজ্জুদ ও তারাবীহর ছালাত সম্পর্কে জ্ঞাতব্য

ফরয ছালাতের পরে সর্বোত্তম ছালাত হ’ল ‘ছালাতুল লায়িল’। ‘ছালাতুল লায়িল’ বলতে রাতের বিশেষ নফল ছালাত তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ বুঝানো হয়েছে। রামাযান মাসে রাতের প্রথমাংশে এশার পরে তারাবীহ এবং রামাযানের বাহিরে রাতের এক তৃতীয়াংশে তাহাজ্জুদ ছালাত আদায় করা হয়। হযরত আয়িশা (রাঃ) বলেন, তিন রাকা‘আত বিতরসহ তাহাজ্জুদ ও তারাবীহর ছালাত মোট এগার রাকা‘আত।১।  ১. তাহাজ্জুদ ছালাতের পরিচয় : ‘ছালাতুল লায়িল’ বা রাতের বিশেষ নফল ছালাতকে তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ বলা হয়। তাহাজ্জুদ : মূল ধাতু   هُجُوْدٌ (হুজূদুন) অর্থ : রাতে ঘুমানো বা ঘুম থেকে উঠা। সেখান থেকে 

তাহাজ্জুদ ও তারাবীহর ছালাত সম্পর্কে জ্ঞাতব্য বিস্তারিত পডুন »

কুরআন মুমিনের জন্য সাদাকাহ

দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞানার্জন। এর কোন বয়স বা সময়সীমা নেই। জীবনের দীর্ঘ সময় এ পথে ব্যয় করতে হবে। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জ্ঞানার্জন করতে হবে। তবেই জ্ঞানের সকল শাখায় বিচরণ করা সম্ভব হবে এবং পরিপক্ক জ্ঞানী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে। হাসান বিন মানছূর আল-জাসসাস বলেন, আমি ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘কত বছর পর্যন্ত একজন মানুষ লেখা পড়া শিখবে? তিনি বললেন, মৃত্যু পর্যন্ত’।(ত্বাবাকাতুল হানাবিলাহ ১/১৪০ পৃ.।) আর সমাজে নেতৃত্ব দিতে হ’লে সর্বপ্রথম জ্ঞানার্জন করা আবশ্যক। ওমর (রাঃ) বলেন, تَفَقَّهُوْا

কুরআন মুমিনের জন্য সাদাকাহ বিস্তারিত পডুন »

নাবীয পানীয়

নাবীয (نَبِيْذٌ) হ’ল খেজুর, আঙ্গুর, কিসমিস, মধু, গম ও যব ইত্যাদি ফল আলাদা ভাবে ভিন্ন ভিন্ন পাত্রে ভিজিয়ে যে মিঠা শরবত পানীয় প্রস্তুত করা হয় তাকে নাবীয বলে। এটা সিডার জাতীয় পানীয়। ইহা পানে অনেক উপকার রয়েছে। তন্মধ্যে অন্যতম হ’ল শক্তিবর্ধক ও পাকস্থলীকে উর্বর করে। নাবীয পান করা বৈধ। ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন, كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُنْتَبَذُ لَهُ أَوَّلَ اللَّيْلِ فَيَشْرَبُهُ إِذَا أَصْبَحَ يَوْمَهُ ذَلِكَ وَاللَّيْلَةَ الَّتِى تَجِىءُ وَالْغَدَ وَاللَّيْلَةَ الأُخْرَى وَالْغَدَ إِلَى الْعَصْرِ فَإِنْ بَقِىَ شَىْءٌ سَقَاهُ الْخَادِمَ أَوْ أَمَرَ

নাবীয পানীয় বিস্তারিত পডুন »

কুরআনের অপব্যাখ্যার জবাব

(সূরা আনআমের ৬/১১৫ নং আয়াতের অপব্যাখ্যার জবাব লিখিত ভাবে দিলাম) আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَتَمَّتْ كَلِمَتُ رَبِّكَ صِدْقًا وَعَدْلًا لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ  ‘‘আর সত্য ও ন্যায়ের দিক দিয়ে আপনার রব-এর বাণী পরিপূর্ণ। তাঁর বাক্যসমূহ পরিবর্তনকারী কেউ নেই’’ (আনআম ৬/১১৫)। (১) আল্লাহ বলেন, আর সত্য ও ন্যায়ের দিক দিয়ে আপনার রব-এর বাণী পরিপূর্ণ। এখানে যা বুঝানো হয়েছে…. আল্লাহর কথা বা বাণী বা কালাম সত্যতা, ইনসাফ ও সমতার দিক দিয়ে সম্পূর্ণ। এর মাঝে কোন প্রকার ফাঁক ফোকর নেই। বান্দা যেকোন ভাবে এর মাঝে অসত্য, বেইনসাফ, অন্যায়, যুলুম, অসঙ্গতি,

কুরআনের অপব্যাখ্যার জবাব বিস্তারিত পডুন »

কালো জাদুর অস্তিত্ব ও এর প্রতিকার

কালো জাদু কী ? কালো জাদু বলতে এমন কিছু কাজ বুঝায়, যেগুলোর মাধ্যমে নিজ স্বার্থ হাছিল কিংবা অন্যের ক্ষতি সাধন করা হয়ে থাকে। যেমন বশীকরণ, তাবীয-কবয করা, বান মারা, জাদু-টোনা ইত্যাদি। এসব কাজকে যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন, তা জাদু হিসাবেই পরিগণিত হবে। কালো জাদু বা অন্ধকার জাদু হলো এমন এক ধরনের চর্চা যা অন্যের অনিষ্ট সাধনে কিংবা নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যে করা হয়। এটি অতিমানবিক ও অশুভ শক্তির সংশ্লিষ্টতা । কালো জাদু সাধারনত অতিমানবিক শক্তি দ্বারা করা হয় । তবে অনেকে বলেন এতে ভূত, প্রেত, আত্মা, প্রেতাত্মা ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ বলা হয়ে

কালো জাদুর অস্তিত্ব ও এর প্রতিকার বিস্তারিত পডুন »

আধুনিক বিজ্ঞানে ইসলামের ভূমিকা

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা বা complete code of life. মানব জাতির জন্য প্রয়োজন এমন কোন বিষয় নেই যার বিবরণ ও সুষ্ঠু সমাধান ইসলামে নেই। ইসলাম মানব সমাজকে যা দিয়েছে, অন্য কোন ধর্ম তা দিতে অধ্যাবধি সক্ষম হয়নি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনেও ইসলামের অবদান অসামান্য। জ্ঞান-বিজ্ঞানের দ্বার উন্মোচনে ইসলাম প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। বলা যায়, আধুনিক বিজ্ঞানের নবজাগরণ সৃষ্টিতে ইসলামের ভূমিকা সর্বাধিক। দেড় হাযার বছর পূর্বে জাহেলিয়াতের প্রগাঢ় অন্ধকারে মানব জাতি অধঃপতনের অতল গহবরে নিমজ্জিত থাকা অবস্থায় বিশ্ব প্রভু মহান আল্লাহ অবতীর্ণ করেন ইসলামের প্রধান

আধুনিক বিজ্ঞানে ইসলামের ভূমিকা বিস্তারিত পডুন »

উপুড় হয়ে ঘুমানোর বিধান

আমাদের অনেকেরই উপুড় হয়ে ঘুমানো অভ্যাস। তবে এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে। চিকিৎসকরা সব সময় উপুড় হয়ে শোয়ার বদলে চিত হয়ে ঘুমানোর পরামর্শ দিয়ে এসেছেন। চিত হয়ে শুয়ে থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, কোমরে ব্যথা এমনকি ত্বকের সমস্যারও অনেক উপকার পাওয়া যায়। আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকতে দেখে বললেন, «إِنَّ هَذِهِ ضِجْعَةٌ لَا يُحِبُّهَا اللَّهُ»  ‘এভাবে শয়ন করা আল্লাহ তা’আলা পছন্দ

উপুড় হয়ে ঘুমানোর বিধান বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top