ব্যবসানীতি

লেনদেনের সময় সাক্ষী ও লিখে রাখার নির্দেশ

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَ لَا یَاۡبَ الشُّهَدَآءُ اِذَا مَا دُعُوۡا ؕ وَ لَا تَسۡـَٔمُوۡۤا اَنۡ تَكۡتُبُوۡهُ صَغِیۡرًا اَوۡ كَبِیۡرًا اِلٰۤی اَجَلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ اَقۡسَطُ عِنۡدَ اللّٰهِ وَ اَقۡوَمُ لِلشَّهَادَۃِ وَ اَدۡنٰۤی اَلَّا تَرۡتَابُوۡۤا اِلَّاۤ اَنۡ تَكُوۡنَ تِجَارَۃً حَاضِرَۃً تُدِیۡرُوۡنَهَا بَیۡنَكُمۡ فَلَیۡسَ عَلَیۡكُمۡ جُنَاحٌ اَلَّا تَكۡتُبُوۡهَا ؕ وَ اَشۡهِدُوۡۤا اِذَا تَبَایَعۡتُمۡ ۪ وَ لَا یُضَآرَّ كَاتِبٌ وَّ لَا شَهِیۡدٌ ۬ؕ وَ اِنۡ تَفۡعَلُوۡا فَاِنَّهٗ فُسُوۡقٌۢ بِكُمۡ ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ وَ یُعَلِّمُكُمُ اللّٰهُ ؕ وَ اللّٰهُ بِكُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ  ‘সাক্ষীরা যেন অস্বীকার না করে, যখন […]

লেনদেনের সময় সাক্ষী ও লিখে রাখার নির্দেশ বিস্তারিত পডুন »

মানুষের কাছে নয়, মুখাপেক্ষী হও আল্লাহর কাছে

আসল ও প্রকৃত সামাদ হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ। সৃষ্টি যদি কোন দিক দিয়ে সামাদ হয়ে থাকে তাহলে অন্য দিক দিয়ে তা সামাদ নয় কারণ তা অবিনশ্বর নয় একদিন তার বিনাশ হবে। কোন কোন সৃষ্টি তার মুখাপেক্ষী হলেও সে নিজেও আবার কারো মুখাপেক্ষী। তার নেতৃত্ব আপেক্ষিক, নিরংকুশ নয়। কারো তুলনায় সে শ্রেষ্ঠতম হলেও তার তুলনায় আবার অন্য কেউ আছে শ্রেষ্ঠতম। কিছু সৃষ্টির কিছু প্রয়োজন সে পূর্ণ করতে পারে। কিন্তু সবার সমস্ত প্রয়োজন পূর্ণ করার ক্ষমতা কোন সৃষ্টির নেই। বিপরীতপক্ষে আল্লাহর সামাদ হবার গুণ অর্থাৎ তাঁর মুখাপেক্ষীহীনতার গুণ

মানুষের কাছে নয়, মুখাপেক্ষী হও আল্লাহর কাছে বিস্তারিত পডুন »

বেশী বেশী গাছ লাগান, নিজেকে জাহান্নাম থেকে বাঁচান

দান-সাদাক্বাহ করলে মানুষ জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারে। আর গাছ লাগানো হ’ল সাদাক্বাহ। জাবের রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, : «ما من مسلم يَغرس غَرسا إلا كان ما أُكل منه له صدقة، وما سُرق منه له صدقة، ولا يَرْزَؤُهُ أحد إلا كان له صدقة». وفي رواية: «فلا يَغرس المسلم غَرسا فيأكلَ منه إنسان ولا دَابَة ولا طير إلا كان له صدقة إلى يوم القيامة»، وفي رواية: «لا يَغرس مسلم غرسا، ولا يزرع زرعًا، فيأكل منه إنسان ولا دَابَة ولا شيء، إلا كانت له صدقة».   “যে কোনো মুসলিম কোনো গাছ

বেশী বেশী গাছ লাগান, নিজেকে জাহান্নাম থেকে বাঁচান বিস্তারিত পডুন »

দরিদ্রতা হতাশার কারণ নয়

দরিদ্রতার সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে সমাজতত্ববিদ গোডার্ড বলেছেন , দারিদ্রতা হল ব্যক্তির সেই অবস্থা – যার ফলে ব্যক্তি নিজের ও নিজের উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের ন্যূনতম চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হয় অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে।  দরিদ্রতা বিষয়টি আপেক্ষিক। অর্থাৎ এটি কোনো নির্দিষ্ট সমাজের ব্যক্তিবর্গের জীবনযাত্রার উপর নির্ভরশীল। কেননা , সকল সমাজে জীবন যাত্রার মান একই ধরণের হয়না। ধরা যাক A নামক ব্যক্তি B নামক ব্যক্তির তুলনায় বেশি রোজগার করেন। সেক্ষেত্রে B ব্যক্তি A ব্যক্তির তুলনায় দরিদ্র। আবার C ব্যক্তি B ব্যক্তির তুলনায় কম রোজগার করেন। সেক্ষেত্রে C

দরিদ্রতা হতাশার কারণ নয় বিস্তারিত পডুন »

দরসে হাদীছ : দুনিয়ার দৃষ্টান্ত চারজন লোকের অনুরূপ

আবূ কাবশা আল-আনমারী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেনঃ আমি তিনটি বিষয়ে শপথ করছি এবং সেগুলোর ব্যাপারে তোমাদেরকে বলছি। তোমরা এগুলো মনে রাখবে। তিনি বলেন, (১) দান-খাইরাত করলে কোন বান্দার সম্পদ হ্রাস পায় না। (২) কোন বান্দার উপর যুলুম করা হলে এবং সে তাতে ধৈর্য ধারণ করলে আল্লাহ তা’আলা অবশ্যই তার সম্মান বাড়িয়ে দেন। (৩) কোন বান্দাহ ভিক্ষার দরজা খুললে অবশ্যই আল্লাহ তা’আলাও তার অভাবের দরজা খুলে দেন অথবা তিনি অনুরূপ কথা বলেছেন। আমি তোমাদেরকে একটি কথা বলছি, তোমরা তা

দরসে হাদীছ : দুনিয়ার দৃষ্টান্ত চারজন লোকের অনুরূপ বিস্তারিত পডুন »

ব্যবসানীতি : নগদ ও বাঁকীতে লভ্যাংশ নির্ধারণ

ব্যবসানীতি একটি সহজ সরল নীতি মাত্র। এটাকে আমরা জটিল ও কঠিন করে ফেলেছি নিজেদের স্বার্থে। ওজনে কম দেওয়া, ভালো পণ্য দেখিয়ে মন্দ ও নষ্ট পণ্য প্রদান করা, মুনাফার লোভে পড়ে সূদের প্রবর্তন করা এবং মওজুদদারীতে জনসাধারণকে কষ্ট দেয়া। মওজুদ জায়েজ থাকলেও তা নিদির্ষ্ট সময়ের জন্য অনন্তকালের জন্য তা নয়। আবার লভ্যাংশ করা যাবে যদি তা সূদের শামিল না হয়। তাই বিক্রয় নীতিমালা আমাদের জানা আবশ্যক। বিক্রয়ে লভ্যাংশের পরিমাণ : কোন পণ্যে কত লাভ করা যাবে এরূপ কোন নির্দেশনা কুরআন-হাদীছে পাওয়া যায় না। আবার সকল পণ্যে

ব্যবসানীতি : নগদ ও বাঁকীতে লভ্যাংশ নির্ধারণ বিস্তারিত পডুন »

ওযনে কম নয়, বেশী দেন : ইনসাফ-আদল প্রতিষ্ঠা করুন!

আল্লাহ তা‘আলার ইচ্ছা হ’ল মুমিনের জীবনের যত কাজ তা সহজ করে দেয়া। আর শয়তানের কাজ হ’ল মানুষকে উল্টা দিকে প্রবাহিত করা এবং সৎ কাজে মন্দের সংমিশ্রণ করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَيۡلٞ لِّلۡمُطَفِّفِينَ ١ ٱلَّذِينَ إِذَا ٱكۡتَالُواْ عَلَى ٱلنَّاسِ يَسۡتَوۡفُونَ ٢ وَإِذَا كَالُوهُمۡ أَو وَّزَنُوهُمۡ يُخۡسِرُونَ “ধ্বংস যারা পরিমাপে কম দেয় তাদের জন্য। যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় গ্রহণ করে। আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় অথবা ওজন করে দেয় তখন কম দেয়”(মুতাফফিফীন, ১-৩)। অথচ আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বলেন তোমরা এমটি করো না। বরং

ওযনে কম নয়, বেশী দেন : ইনসাফ-আদল প্রতিষ্ঠা করুন! বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনের আদলে দুনিয়া গ্রহণ করুন এবং হারামকে না বলুন!

বাংলাদেশের আহলেহাদীছদের প্রাণপ্রিয় ব্যক্তিত্ব মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহিল কাফী আল-কোরায়শী ৭৫ বছর পূর্বে তাঁর লেখা ‘ইছলামি শাসনতন্ত্রের সূত্র’ বইয়ের ২১ নং পৃষ্ঠায় বলেছেন, ‘দ্বীন ও দুনিয়া বলিয়া দুইটা স্বতন্ত্র ও পৃথক বস্তুর ধারনা করিয়া লইয়াছেন, তাহার কারণ এই যে, তাহারা আখেরাত বা পরবর্তী জীবনকে দ্বীন বলিয়া ধরিয়া লইয়াছেন এবং দ্বীন শব্দের বুৎপত্তি, অর্থ ও প্রয়োগের প্রতি নিদারুণ অবহেলা প্রকাশ করিয়াছেন। দ্বীন ও দুনিয়া আলাদা কোন বিষয়বস্তু নয়। দ্বীন দ্বারা দুনিয়া একই রেখাতে পরিচালিত হবে। আর যারা আলাদা করেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সুতরাং দুনিয়া নয়, দ্বীনকে আঁকড়ে ধরুন।

দ্বীনের আদলে দুনিয়া গ্রহণ করুন এবং হারামকে না বলুন! বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top