আক্বীদাহ বা বিশ্বাস

পহেলা বৈশাখ মুসলমানদের সংস্কৃতি নয় : একটি পর্যালোচনা

-লিলবর আল-বারাদী ভূমিকা : মহান আল্লাহ মানব সৃষ্টি করে তাদের মধ্যে দুনিয়াবী স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছেন। সাথে সাথে জীবন পরিচালনার জন্য চিরন্তন সংবিধান কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ পাশে দিয়েছেন। যাতে করে মানুষ বিপথগামী না হয়। এই সংবিধান মতে যারা জীবন সংসার পরিচালনা করে তারা মুমিন। আর যারা নিজের প্রবৃত্তি অনুসারে চলে তারা মুমিন হতে পারবে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَلاَ تَتَّبِعُواْ أَهْوَاءَ قَوْمٍ قَدْ ضَلُّواْ مِنْ قَبْلُ وَأَضَلُّواْ كَثِيْراً وَضَلُّواْ عَن سَوَاء السَّبِيْلِ  ‘তোমরা সেসব জাতির খেয়াল-খুশির অনুসরণ করো না, যারা আগেভাগেই পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে এবং […]

পহেলা বৈশাখ মুসলমানদের সংস্কৃতি নয় : একটি পর্যালোচনা বিস্তারিত পডুন »

ইসলামই চিরন্তন প্রগতিবাদ

সারা বিশ্বে প্রগতিবাদের লু হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। সকলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একই। প্রগতিশীল সমাজবিজ্ঞানীদের ধারনা আমাদের সমাজটা পরিবর্তন করা উচিৎ। সেকেলের সমাজ ব্যবস্থায় সার্বিক অধিকার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব, বিধায় প্রগতিশীল সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে তা পরিবর্তন করা সমীচীন। প্রগতির উল্টোটা প্রতিক্রিয়া। আর প্রতিক্রিয়া সেই দর্শন বা মতবাদ যা মনে করে মানুষের ইতিহাস ক্রমে অবনতিশীল। মানুষ ও সভ্যতা ক্রমেই অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত হচ্ছে। কেউ চিন্তা করেন, মুলত প্রগতির ধারণা মনে করে বর্তমান অতীতের চেয়ে শ্রেয় এবং বিশ্বাস করে যে ভবিষ্যৎ আরো ভালো হতে পারে এবং হবে। পক্ষান্তরে কেউ চিন্তা

ইসলামই চিরন্তন প্রগতিবাদ বিস্তারিত পডুন »

শিয়ারা কেন কাফের ?

আমি আগে অনেকবার হিজবুল্লাহর নাম শুনেছি। যে দল নাকি ঈসরাইলকে লেবাননে পরাজিত করেছিল। তখন থেকে আমি হিজবুল্লাহর প্রতি খুব আকৃষ্ট ছিলাম কিন্তু ইদানিং যখন সিরিয়ায় সরকার হঠানোর যুদ্ধ শুরু হল, তখন হিজবুল্লাহর আসল চেহারা দেখতে পেলাম। হিজবুল্লাহ কমিউনিস্ট আসাদের পক্ষ নিয়ে মুসলমানদেরকে খুবই নির্মম ভাবে হত্যা করছে। নিচে আমি হিজবুল্লাহ এবং শিয়ারা কেন কাফের তা বর্ণনা করেছি। যারা শিয়াকে মুসলমান বলে দাবি করেন বা মুসলমান ভাই বলেন তাদেরকে নোটটি ভাল ভাবে পড়ার জোর অনুরোধ করছি– শিয়াদেরকে রাফেজীও বলা হয়। কারো মতে শিয়া বা রাফেজীরা ২০

শিয়ারা কেন কাফের ? বিস্তারিত পডুন »

আহলেহাদীছের পরিচয় (تَعَارُفُ أَهْلِ الْحَدِيْثِ)

ফারসী সম্বন্ধ পদে ‘আহলেহাদীছ’ এবং আরবী সম্বন্ধ পদে ‘আহলুল হাদীছ’-এর আভিধানিক অর্থ : হাদীছের অনুসারী। পারিভাষিক অর্থ : পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের নিরপেক্ষ অনুসারী। যিনি জীবনের সর্বক্ষেত্রে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের সিদ্ধান্তকে নিঃশর্তভাবে মেনে নিবেন এবং রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লা-হু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও ছাহাবায়ে কেরামের তরীক্বা অনুযায়ী নিজের সার্বিক জীবন গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবেন, কেবলমাত্র তিনিই এ নামে অভিহিত হবেন। ছাহাবায়ে কেরাম হ’লেন জামা‘আতে আহলেহাদীছের প্রথম সারির সম্মানিত দল, যাঁরা এ নামে অভিহিত হ’তেন। যেমন- (১) প্রখ্যাত ছাহাবী আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) (মৃঃ ৭৪হিঃ)

আহলেহাদীছের পরিচয় (تَعَارُفُ أَهْلِ الْحَدِيْثِ) বিস্তারিত পডুন »

হযরত ওমর (রা.) নীলনদকে উদ্দেশ্য করে লেখা চিঠি

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ওমর রা.-এর শাসনামলে বিখ্যাত সাহাবি আমর ইবনুল ‘আছ রা.-এর নেতৃত্বে সর্বপ্রথম মিসর বিজিত হয়। মিসরে তখন প্রবল খরা। নীলনদ পানি শূন্য হয়ে পড়েছে। তখন সেনাপতি আমরের নিকট সেখানকার অধিবাসীরা অভিযোগ তুলল, হে আমীর! নীলনদ তো একটি নির্দিষ্ট নিয়ম পালন ছাড়া প্রবাহিত হয় না। তিনি বললেন, সেটা কি? তারা বলল, এ মাসের ১৮ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আমরা কোন এক সুন্দরী যুবতীকে নির্বাচন করব। তারপর তার পিতা- মাতাকে রাযী করিয়ে তাকে সুন্দরতম অলংকারাদি ও উত্তম পোশাক পরিধান করানোর পর নীলনদে নিক্ষেপ করব। আমর

হযরত ওমর (রা.) নীলনদকে উদ্দেশ্য করে লেখা চিঠি বিস্তারিত পডুন »

ইসলামের সাদৃশ্য : হযরত মুহাম্মাদ (ছা:), হিন্দু শাস্ত্রে কল্কি অবতার

প্রারম্ভিক আলোচনা : বিশ্বের সকল মানব জাতির আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) ও মাতা হাওয়া (আঃ) এ কথা সার্বজনীন বিদিত। মহান আল্লাহ রূহানী জগতে সমস্ত মানুষকে একত্রিত করে তিনি (আল্লাহ) তার একত্ববাদ ও অবিনশ্বর স্রষ্টা সম্পর্কে অঙ্গিকার নিয়েছেন । মহান আল্লাহর ভাষায় وَإِذْ أَخَذَ رَبُّكَ مِنْ بَنِي آدَمَ مِنْ ظُهُورِهِمْ ذُرِّيَّتَهُمْ وَأَشْهَدَهُمْ عَلَى أَنْفُسِهِمْ أَلَسْتُ بِرَبِّكُمْ قَالُوا بَلَى شَهِدْنَا أَنْ تَقُولُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّا كُنَّا عَنْ هَذَا غَافِلِينَ  “আর যখন তোমার পালনকর্তা বনী আদমের পৃষ্ঠদেশ থেকে বের করলেন তাদের সন্তানদের এবং নিজের উপর প্রতিজ্ঞা করালেন,

ইসলামের সাদৃশ্য : হযরত মুহাম্মাদ (ছা:), হিন্দু শাস্ত্রে কল্কি অবতার বিস্তারিত পডুন »

সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম

মানবতার হেদায়াতের জন্য মহান আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসূলগণকে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের মধ্যে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ হ’লেন মুহাম্মাদ (ছাঃ)। তাঁর উম্মত তথা মুসলিম জাতিকে হেদায়াতের জন্য মহাগ্রন্থ আল-কুরআন দান করেছেন। হাদীছ বা সুন্নাত হচ্ছে কুরআনের নির্ভুল ব্যাখ্যা। কুরআন সঠিকভাবে বুঝে সে অনুযায়ী আমল করতে হ’লে হাদীছ বা সুন্নাহর কোন বিকল্প নেই। সুতরাং মুমিন জীবনে সুন্নাহর গুরুত্ব অপরিসীম। পক্ষান্তরে সুন্নাতকে উপেক্ষা করা, তাকে অবজ্ঞা-অবহেলা ভরে প্রত্যাখ্যান করা রাসূল (ছাঃ)-কে প্রত্যাখ্যান করার নামান্তর। এহেন গর্হিত কাজের পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। আলোচ্য নিবন্ধে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হ’ল। সুন্নাহর পরিচিতি

সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top