আত্নশুদ্ধি

ওযনে কম নয়, বেশী দেন : ইনসাফ-আদল প্রতিষ্ঠা করুন!

আল্লাহ তা‘আলার ইচ্ছা হ’ল মুমিনের জীবনের যত কাজ তা সহজ করে দেয়া। আর শয়তানের কাজ হ’ল মানুষকে উল্টা দিকে প্রবাহিত করা এবং সৎ কাজে মন্দের সংমিশ্রণ করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَيۡلٞ لِّلۡمُطَفِّفِينَ ١ ٱلَّذِينَ إِذَا ٱكۡتَالُواْ عَلَى ٱلنَّاسِ يَسۡتَوۡفُونَ ٢ وَإِذَا كَالُوهُمۡ أَو وَّزَنُوهُمۡ يُخۡسِرُونَ “ধ্বংস যারা পরিমাপে কম দেয় তাদের জন্য। যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় গ্রহণ করে। আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় অথবা ওজন করে দেয় তখন কম দেয়”(মুতাফফিফীন, ১-৩)। অথচ আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বলেন তোমরা এমটি করো না। বরং […]

ওযনে কম নয়, বেশী দেন : ইনসাফ-আদল প্রতিষ্ঠা করুন! বিস্তারিত পডুন »

নিজেকে যোগ্য নয়, অধম মনে করে সংশোধন করুন!

যে ব্যক্তি নিজের ভুল স্বীকার করে, সংশোধনের নিমিত্তে ভুল থেকে ফিরে আসে, সে-ই প্রকৃত নিষ্ঠাবান ও জ্ঞানী। নিজেকে ঠিক মনে করা থেকে প্রত্যেকের ফিরে আসা উচিৎ। কেননা মানুষ ভুলের উর্ধ্বে নয়। প্রত্যেক মানুষ যুগে যুগে ভুল করেছেন বা করবেন। ভুল থেকে ফিরে আসার যোগ্যতা যে ব্যক্তির রয়েছে, সে ব্যক্তি নেতা হওয়ার অতিব যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ। মানুষ আজও উপলব্ধি করবে না? কেন আল্লাহ তা‘আলা তাকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন ? না বুঝে দুনিয়া নিয়ে মাতামাতী। দুনিয়ার প্রতি এত আকৃষ্ট? দুনিয়াতে যত দিন বেঁচে থাকবেন,

নিজেকে যোগ্য নয়, অধম মনে করে সংশোধন করুন! বিস্তারিত পডুন »

বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করুন !

যার আমল নামায় সবচেয়ে বেশী ইস্তেগফার যোগ হবে, কেবল সেই ব্যক্তিই দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হবেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা দিনে রাতে ৭০ বার, অন্যত্র বলেন, ১০০ বার ক্ষমা প্রার্থনা করবে। উক্ত বর্ণনা অনুসারে যে সমস্ত ব্যক্তি ফরয ছালাতের প্রতি রাকা‘আতে ১০ বার, প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্তে ফরয ছালাতে মোট ১৭ রাকা‘আতে ১৭০ বার নিম্নের দো‘আগুলি পাঠ করে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা প্রার্থণা করে থাকে। সিজদার দো‘আ (তিনবার) : (متفق عليه) سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ رَبَّنا وَبِحَمْدِكَ، اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِيْ (সুবহ-নাকা আল্লা-হুম্মা রব্বানা ওয়া বিহাম্দিকা, আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী) অর্থ:‘হে আল্লাহ হে আমাদের

বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করুন ! বিস্তারিত পডুন »

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে

দ্বীন ও দুনিয়া আলাদা কোন বিষয়বস্তু নয়। দ্বীন দ্বারা দুনিয়া একই রেখাতে পরিচালিত হবে। আর যারা আলাদা করেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সার্বক্ষণিক আল্লাহর যিকির ও পরকালের বিষয়ে চিন্তা করা ও আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকা এবং কোন কোন সময় তা ছেড়ে দেয়া ও দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত থাকা জায়েয রয়েছে। তবে হ্যা বৈষয়িক বিষয়ে চলাফেরা করার জন্য সৎসঙ্গ অপরিহার্য। এই সৎসঙ্গ পাওয়া সম্ভব দ্বীনি পরিবেশে দ্বীনদার বন্ধুদের সাহচার্যে। আর এটা সম্ভব জামাআতবদ্ধ জীবন যাপনের ফলে। প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সন্তান-সন্ততি সকলের প্রভাব রয়েছে এই দ্বীনি পরিবেশের। যেকোন মূল্যে

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে বিস্তারিত পডুন »

নিউটনের তৃতীয় সূত্র আজও সচল

নিউটনের তৃতীয় সূত্র হ’ল, ’’প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে’’ । অর্থাৎ, যখন একটি বস্তু অন্য একটি বস্তুর ওপর বল প্রয়োগ করে, তখন সেই বস্তুটিও প্রথম বস্তুটির ওপর বিপরীত দিকে সমান বল প্রয়োগ করে।ব্যাখ্যা : নিউটনের তৃতীয় গতি সূত্র থেকে জানা যায় যে প্রকৃতিতে একক বিচ্ছিন্ন বল বলে কিছু নেই। বল সর্বদা দুটি বস্তুর মধ্যে ক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া রূপে বর্তমান থাকে। যখন বলা হয় যে একটি বল ক্রিয়া করে তখন আসলে দুটি ক্রিয়াশীল বলের মধ্যে একটির কথাই বলা হয়। একটি বল হল অন্যটির

নিউটনের তৃতীয় সূত্র আজও সচল বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয়

দ্বীন আপনার ফেৎরাতগত বিষয়। এটা সকলের মধ্যেই রয়েছে যা কারু সঞ্চালিত হয় আবার কারু বিকৃত হয় আবার কারু তা সীসা ঢালা রুদ্ধদ্বারের মত আবদ্ধ হয়ে যায়। এর অন্যতম দায়বদ্ধ মানুষের পিতা-মাতা। পিতা-মাতা তার সন্তানকে ফেৎরাতের পথ থেকে তাগুতের পথে হাটতে সাহায্য সহযোগীতা করে। অনেক সময় দেখা যায় কোন কোন মানুষের জীবনের কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পরে ফিৎরাতের সঞ্চালন তার ক্বালবে নাড়া দেয় এবং তা বেগবান হয়। তখন তারা দ্বীনের পথ তালাশ করে এবং সঠিক দিন খুজে ফিরে। দ্বীন খুজে পাওয়ার পরে কিছু সমস্যা পরিলক্ষিত হয়,

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয় বিস্তারিত পডুন »

পিতা-মাতার খেদমতে বরকত লাভ

(লেখক : মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম)………… পিতা-মাতা হ’লেন মানুষের পৃথিবীতে আসার একমাত্র মাধ্যম। একজন সন্তানকে সৎ ও আদর্শবান হিসাবে গড়ে তোলার দায়িত্ব পিতা-মাতার। সন্তান আদর্শবান না হ’লে সারাজীবন পিতা-মাতাকে কষ্ট ভোগ করতে হয়। কেবল আদর্শবান সন্তান তার পিতা-মাতাকে প্রাপ্য অধিকার প্রদান করে থাকে। মাতা অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে দীর্ঘ প্রায় দশ মাস সন্তানকে পেটে ধারণ করে। তারপর সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে প্রসব করে। দুই-আড়াই বছর যাবৎ দুধ পান করিয়ে বড় করে তোলে। এখানেই শেষ নয়, তার পড়ালেখা, চাকুরী-বাকরী সব নিয়ে পিতা-মাতা চিন্তায় থাকেন। পিতা সারাদিন অক্লান্ত

পিতা-মাতার খেদমতে বরকত লাভ বিস্তারিত পডুন »

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত

 ‘গণতন্ত্র’ শব্দটির ব্যুত্পত্তিগত অর্থ জনগণেরক্ষমতা। অর্থাত্ সরকার বা শাসন ব্যবস্থা যখন জনঅভিমত দ্বারা পরিচালিত হয় তখন তাকে গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা বলেআখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তার মানে সরকার পরিচালনায় যখন জনগণেরঅভিমত প্রতিফলিত হয় তখন উক্ত শাসন ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক সরকার বা গণতান্ত্রিকশাসন ব্যবস্থা বলা হয়। আমেরিকার তদানীন্তন প্রেসিডেন্টআব্রাহাম লিংকন তাঁর গেটিসবার্গ এড্রেস-এ বলেছিলেন, গণতন্ত্র জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা গঠিত সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার। গণতন্ত্র সম্পর্কে বিভিন্ন জন বিভিন্নঅভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। শুধু তাই নয়, সারাবিশ্ব আজ গণতন্ত্রের প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। অনেকে বলেন, প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীতে গণতন্ত্র বাজনগণের শাসন বলে কিছু নেই। তাদের মতে, ‘গণতন্ত্র’ একটি মুখরোচক শব্দ

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top