দুনিয়া ও আখিরাত/ আখেরাত

বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করুন !

যার আমল নামায় সবচেয়ে বেশী ইস্তেগফার যোগ হবে, কেবল সেই ব্যক্তিই দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হবেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা দিনে রাতে ৭০ বার, অন্যত্র বলেন, ১০০ বার ক্ষমা প্রার্থনা করবে। উক্ত বর্ণনা অনুসারে যে সমস্ত ব্যক্তি ফরয ছালাতের প্রতি রাকা‘আতে ১০ বার, প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্তে ফরয ছালাতে মোট ১৭ রাকা‘আতে ১৭০ বার নিম্নের দো‘আগুলি পাঠ করে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা প্রার্থণা করে থাকে। সিজদার দো‘আ (তিনবার) : (متفق عليه) سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ رَبَّنا وَبِحَمْدِكَ، اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِيْ (সুবহ-নাকা আল্লা-হুম্মা রব্বানা ওয়া বিহাম্দিকা, আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী) অর্থ:‘হে আল্লাহ হে আমাদের […]

বেশী বেশী ক্ষমা প্রার্থনা করুন ! বিস্তারিত পডুন »

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে

দ্বীন ও দুনিয়া আলাদা কোন বিষয়বস্তু নয়। দ্বীন দ্বারা দুনিয়া একই রেখাতে পরিচালিত হবে। আর যারা আলাদা করেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সার্বক্ষণিক আল্লাহর যিকির ও পরকালের বিষয়ে চিন্তা করা ও আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকা এবং কোন কোন সময় তা ছেড়ে দেয়া ও দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত থাকা জায়েয রয়েছে। তবে হ্যা বৈষয়িক বিষয়ে চলাফেরা করার জন্য সৎসঙ্গ অপরিহার্য। এই সৎসঙ্গ পাওয়া সম্ভব দ্বীনি পরিবেশে দ্বীনদার বন্ধুদের সাহচার্যে। আর এটা সম্ভব জামাআতবদ্ধ জীবন যাপনের ফলে। প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সন্তান-সন্ততি সকলের প্রভাব রয়েছে এই দ্বীনি পরিবেশের। যেকোন মূল্যে

দ্বীন ও দুনিয়া অর্জন করুন সালাফীদের মত করে বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনের দাওয়াত

আপনি দ্বীনের জ্ঞানে গুণান্বিত করে ছহীহ আক্বীদায় নিজেকে পরিবর্তন করেছেন, বেশ ভালো কথা শুকরিয়া স্বরূপ আল-হামদুলিল্লাহ। এবার আপনার পরিবারের সকলকে অনুরূপ পরিবর্তন করানোর প্রচেষ্টায় লিপ্ত হোন এবং বেশী বেশী হেদায়াতের জন্য দো`আ করুন। এটা আপনার দাওয়াতের দ্বিতীয় ধাপ। দাওয়াত দিচ্ছেন দেখবেন হক্বের দাওয়াত কেহ খুব সহজেই গ্রহণ করেছে সে আপনার দাওয়াতের অনুকূলের উত্তম সঙ্গী। কিন্তু যদি কেউ আপনার দাওয়াত কবূল না করে তবে বারংবার তাকে উপদেশ দিতে থাকে। তার মন্দ আচরণ আপনাকে রাগান্বিত করবে কিন্তু তা হজম করতে শিখুন। কেননা, আপনি হক্বের উপদেশ দিতে গেলে

দ্বীনের দাওয়াত বিস্তারিত পডুন »

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয়

দ্বীন আপনার ফেৎরাতগত বিষয়। এটা সকলের মধ্যেই রয়েছে যা কারু সঞ্চালিত হয় আবার কারু বিকৃত হয় আবার কারু তা সীসা ঢালা রুদ্ধদ্বারের মত আবদ্ধ হয়ে যায়। এর অন্যতম দায়বদ্ধ মানুষের পিতা-মাতা। পিতা-মাতা তার সন্তানকে ফেৎরাতের পথ থেকে তাগুতের পথে হাটতে সাহায্য সহযোগীতা করে। অনেক সময় দেখা যায় কোন কোন মানুষের জীবনের কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পরে ফিৎরাতের সঞ্চালন তার ক্বালবে নাড়া দেয় এবং তা বেগবান হয়। তখন তারা দ্বীনের পথ তালাশ করে এবং সঠিক দিন খুজে ফিরে। দ্বীন খুজে পাওয়ার পরে কিছু সমস্যা পরিলক্ষিত হয়,

দ্বীনে ফেরা আর দিনে ফেরা এক নয় বিস্তারিত পডুন »

পিতা-মাতার খেদমতে বরকত লাভ

(লেখক : মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম)………… পিতা-মাতা হ’লেন মানুষের পৃথিবীতে আসার একমাত্র মাধ্যম। একজন সন্তানকে সৎ ও আদর্শবান হিসাবে গড়ে তোলার দায়িত্ব পিতা-মাতার। সন্তান আদর্শবান না হ’লে সারাজীবন পিতা-মাতাকে কষ্ট ভোগ করতে হয়। কেবল আদর্শবান সন্তান তার পিতা-মাতাকে প্রাপ্য অধিকার প্রদান করে থাকে। মাতা অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে দীর্ঘ প্রায় দশ মাস সন্তানকে পেটে ধারণ করে। তারপর সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে প্রসব করে। দুই-আড়াই বছর যাবৎ দুধ পান করিয়ে বড় করে তোলে। এখানেই শেষ নয়, তার পড়ালেখা, চাকুরী-বাকরী সব নিয়ে পিতা-মাতা চিন্তায় থাকেন। পিতা সারাদিন অক্লান্ত

পিতা-মাতার খেদমতে বরকত লাভ বিস্তারিত পডুন »

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত

 ‘গণতন্ত্র’ শব্দটির ব্যুত্পত্তিগত অর্থ জনগণেরক্ষমতা। অর্থাত্ সরকার বা শাসন ব্যবস্থা যখন জনঅভিমত দ্বারা পরিচালিত হয় তখন তাকে গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা বলেআখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তার মানে সরকার পরিচালনায় যখন জনগণেরঅভিমত প্রতিফলিত হয় তখন উক্ত শাসন ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক সরকার বা গণতান্ত্রিকশাসন ব্যবস্থা বলা হয়। আমেরিকার তদানীন্তন প্রেসিডেন্টআব্রাহাম লিংকন তাঁর গেটিসবার্গ এড্রেস-এ বলেছিলেন, গণতন্ত্র জনগণের সরকার, জনগণের দ্বারা গঠিত সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার। গণতন্ত্র সম্পর্কে বিভিন্ন জন বিভিন্নঅভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। শুধু তাই নয়, সারাবিশ্ব আজ গণতন্ত্রের প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। অনেকে বলেন, প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীতে গণতন্ত্র বাজনগণের শাসন বলে কিছু নেই। তাদের মতে, ‘গণতন্ত্র’ একটি মুখরোচক শব্দ

গণতন্ত্র কেন জাহেলিয়াত বিস্তারিত পডুন »

ঈসমাঈল (আঃ)-এর জীবন যাত্রা

কা’বা চত্বরে ইসমাঈল (আঃ) ও তাঁর মায়ের জীবন যাত্রা যখন শুরু হয়, তখন থেকে এই হাদীছের কাহিনী শুরু। ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) বলেন, নারী জাতি সর্বপ্রথম কোমরবন্দ বানানো শিখেছে ইসমাঈল (আঃ)-এর মায়ের নিকট থেকে। হাযেরা (আঃ) কোমরবন্দ লাগাতেন সারাহ (আঃ) থেকে নিজের মর্যাদা গোপন রাখার জন্য। অতঃপর ইবরাহীম (আঃ) হাযেরা (আঃ) এবং তাঁর শিশু ছেলে ইসমাঈল (আঃ)-কে সঙ্গে নিয়ে বের হলেন এ অবস্থায় যে, হাযেরা (আঃ) শিশুকে দুধ পান করাতেন। অবশেষে যেখানে কা’বার ঘর অবস্থিত, ইবরাহীম (আঃ) তাঁদের উভয়কে সেখানে নিয়ে এসে মসজিদের উঁচু অংশে যমযম

ঈসমাঈল (আঃ)-এর জীবন যাত্রা বিস্তারিত পডুন »

দুনিয়ার প্রতি অনাসক্ত হোন!

দুনিয়া ভোগ বিলাসের স্থান নয়। এটা পরীক্ষাগার মাত্র। এখানে আমরা সবায় মুসাফীর। একজন মুসাফীরের জীবন যেমন হওয়া উচিৎ ঠিক তেমনি হতে হবে। আর দুনিয়ার কর্মফল ভোগ করব আখিরাতে। তাই সাবধান! দুনিয়া হলো একটি অভিশপ্ত স্থান। আবু হুরায়রাহ্ (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: সাবধান! নিশ্চয় দুনিয়া অভিশপ্ত, তন্মধ্যে আল্লাহর যিকির ও আল্লাহ যা কিছু ভালোবাসেন এবং জ্ঞানী ও জ্ঞান অনুসন্ধানকারী ব্যতীত সব কিছুই অভিশপ্ত। (হাসান : তিরমিযী ২৩২২)। .অন্যত্র এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনু মাস্‘উদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নাবী (সা.) একটি চাটাইয়ে ঘুমিয়েছিলেন, তা হতে উঠলে তাঁর

দুনিয়ার প্রতি অনাসক্ত হোন! বিস্তারিত পডুন »

loader-image

Scroll to Top